বাংলা ব্যাকরণ

বর্ণমালা কালে বলে? বাংলা বর্ণমালা পরিচিতি

বাংলা বর্ণমালাঃ বাংলা বর্ণমালায় বর্ণের সংখ্যা মোট ৫০টি। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি। নিম্নে বর্ণমালা কালে বলে? বাংলা বর্ণমালা এর পরিচয়, মাত্রা, স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো – বর্ণমালা / বঙ্গলিপি কালে বলে? বর্ণমালাঃ যে কোন ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণসমষ্টিকে সেই ভাষার বর্ণমালা বলে। যেমন – অ,আ,ক,খ ইত্যাদি। পড়ুন …

বর্ণমালা কালে বলে? বাংলা বর্ণমালা পরিচিতি Read More »

লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?

বাংলা ব্যাকরণের একটি অন্যতম আলোচ্য বিষয় হচ্ছে লিঙ্গ। ইংরেজিতে একে Gender বলা হয়। লিঙ্গ শব্দের অর্থ হচ্ছে চিহ্ন বা লক্ষণ। এর ধারণা থেকে বুঝা যায় কোনটি পুরুষ, কোনটি স্ত্রী, কোনটি স্ত্রী-পুরুষ উভয় ও কোনটি অপ্রাণীবাচক। তাহলে আর দেরি না করে চলুন লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি? এসব নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেই। …

লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি? Read More »

পুরুষ কাকে বলে? পুরুষ কত প্রকার ও কি কি?

পুরুষ একটি পারিভাষিক শব্দ। এর অর্থ হলো ক্রিয়ার আশ্রয়। ব্যাকরণে এর সাথে স্ত্রী – পুরুষ লিঙ্গবেধে কোন সম্পর্ক নেই। ব্যাকরণের মতে, বিশ্বের সব ব্যক্তি বা বস্তু কোন না কোন ভাবে পুরুষ। যাকে আশ্রয় করে ক্রিয়া সম্পাদিত হয়, ব্যাকরণে তাকে পুরুষ বলে। সাধারণত বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত সর্বনামগুলো দ্বারায় বিভিন্ন পুরুুষ বোঝায়। যেমন- আমি, তুমি, সে ইত্যাদি। …

পুরুষ কাকে বলে? পুরুষ কত প্রকার ও কি কি? Read More »

যোজক কাকে বলে? যোজক কত প্রকার ও কি কি?

যে শব্দ একটি বাক্য বা বাক্যাংশের সাথে অন্য একটি বাক্য বা বাক্যাংশের কিংবা বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায় তাকে যোজক বলে। যেমন– আমি পড়া বলে দিব আর তুমি লিখবে। আমি গান গাইব আর তুমি নাচবে। তুমি বসে বসে খাবে আর আসিফ পড়বে! আবার বলা যায়, যেসব শব্দ একটি বাক্যের …

যোজক কাকে বলে? যোজক কত প্রকার ও কি কি? Read More »

মাত্রা কাকে বলে? পূর্ণমাত্রা, অর্ধমাত্রা ও মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি ও কি কি?

বাংলা বর্ণমালার স্বরবর্ণ কিংবা ব্যঞ্জন বর্ণের মাথায় সোজা দাগ থাকলেই তাকে মাত্রা বলে। এক কথায়, বাংলা বর্ণমালার মাথায় যে দাগ বা কসি টানা হয় তাকে মাত্রা বলে। অর্থাৎ, বাংলা বর্ণমালায় মাত্রা হল- স্বরবর্ণ বা ব্যঞ্জনবর্ণের মাথায় সোজা দাগ। বাংলা ভাষায় এমন ২ টি বর্ণ রয়েছে যখন সেগুলোর উপর মাত্রা থাকে না তখন সেগুলো স্বরধ্বনিকে চিহ্নিত করে। …

মাত্রা কাকে বলে? পূর্ণমাত্রা, অর্ধমাত্রা ও মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি ও কি কি? Read More »

পদাশ্রিত নির্দেশক কাকে বলে? পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার

পদাশ্রিত নির্দেশকের অন্য নাম হলো পদাশ্রিত অব্যয়। এটি বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কতগুলো নির্দেশকবাচক পদ বা চিহ্ন। বাংলা ব্যাকরণের রূপতত্ত্বের একটি আলোচ্য বিষয় হলো এই পদাশ্রিত নির্দেশক। বচনভেদে বিভিন্নভাবে এটি পরিবর্তিত হয়। বাংলা ব্যাকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এটি। কারণ ব্যাকরণে পদাশ্রিত নির্দেশক সম্পর্কে না জানলে বেশিরভাগ সময় বাক্যে শব্দ ব্যবহার সঠিক হয় না। তাই বাংলা …

পদাশ্রিত নির্দেশক কাকে বলে? পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার Read More »

“ঈ” দিয়ে শব্দ গঠন

বাংলা বর্ণমালার ৪ নাম্বার বর্ণটি হচ্ছে ঈ। এটি একটি স্বরবর্ণ। দীর্ঘ ঈ এর উচ্চারণ দীর্ঘ হয়। যেমন – দীন, শীত ইত্যাদি। ঈ ধ্বনির উচ্চারণে জিহ্বা এগিয়ে আসে এবং উচ্চে অগ্রতালুর কঠিনাংশের কাছাকাছি পৌঁছে। আর এই ধ্বনি উচ্চারনে জিহ্বা এগিয়ে সম্মুখভাগে দাঁতের দিকে আসে বলে একে সম্মুখ ধ্বনি বলা হয়। আর উচ্চারণের বেলায় জিহ্বা উচ্চে থাকে …

“ঈ” দিয়ে শব্দ গঠন Read More »

অব্যয়ীভাব সমাস কি বা কাকে বলে? বিভিন্ন অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস

যে সমাসের পূর্বপদে একটি অব্যয় এবং পরপদে একটি বিশেষ্য থাকে এবং অর্থের দিক থেকে পূর্বপদ অর্থাৎ অব্যয়ের অর্থই প্রাধান্য পায়, তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অর্থাৎ, পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়ের অর্থই প্রাধান্য থাকে তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। এ সমাসে কেবল অব্যয়ের অর্থযোগে ব্যাসবাক্যটি রচিত হয়। যেমন – মরণ পর্যন্ত = আমরণ, দিন দিন …

অব্যয়ীভাব সমাস কি বা কাকে বলে? বিভিন্ন অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস Read More »

ধ | ধ দিয়ে শব্দ গঠন

ব্যঞ্জনবর্ণের ১৯ তম বর্ণ হচ্ছে ধ। আর বাংলা বর্ণমালার ৩০ তম বর্ণ হলো এই ধ। এর উচ্চারণ স্থান হচ্ছে অগ্রদন্তমূল। আর উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী নাম হচ্ছে দন্ত্য বর্ণ। ধ উচ্চারণের সময় জিহ্বা সম্মুখে প্রসারিত হয় এবং অগ্রভাগ ওপরের দাঁতের পাটির গোড়ার দিকে স্পর্শ করে। চলুন তাহলে ধ দিয়ে শব্দ গঠন সম্পর্কে জেনে নেই। আরও পড়ুন …

ধ | ধ দিয়ে শব্দ গঠন Read More »

ঋ কার (ৃ) দিয়ে শব্দ গঠন

বাংলা ভাষার সপ্তম স্বরবর্ণ হলো ঋ। এর উচ্চারণ স্থান হচ্ছে মূর্ধা।চলুন তাহলে ঋ নিয়ে বিস্তারিত এবং ঋ” কার দিয়ে শব্দ গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। ধ্বনিবিজ্ঞান অনুসারে বাংলা ঋ এর উচ্চারণ দুভাবে হয়। এগুলো হলো – ঋ শব্দের প্রথমে কোন বর্ণের সাথে যুক্ত না হয়ে স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হলে ঋ এর উচ্চারণ “রি” (ঋণ, ঋষি) এর …

ঋ কার (ৃ) দিয়ে শব্দ গঠন Read More »