Saturday, June 3, 2023
Homeইসলামরোজার নিয়ত - আরবি, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ এবং ফযিলত

রোজার নিয়ত – আরবি, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ এবং ফযিলত

ইসলামের অন্যতম পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা বা সিয়াম তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। এ মাস রহমতের মাস। এ মাসে প্রত্যেক মুসলমান সুস্থ সবল নর-নারীর উপর রোজা রাখা বাধ্যতামূলক। অর্থাৎ রমজান মাসের রোজা রাখা যেমন ফরজ তেমনিভাবে রোজার নিয়ত করাও ফরজ। নিয়ত না করলে রোজা বিশুদ্ধ হবে না। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা রোজার নিয়ত – আরবি, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ এবং ফযিলত ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

রোজার নিয়ত - আরবি, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ এবং ফযিলত
রোজার নিয়ত – আরবি, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ এবং ফযিলত

রোজা সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের সূরা আল বাকারার ১৮৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন – “হে মুমিন সকল! তোমাদের উপর রমজানের রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমনিভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপরও ফরজ করা হয়েছিল।  যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার।” (সূরা আল বাকারা-১৮৩)

হজরত আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “আমাদের রোজা এবং আহলে কিতাব তথা ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানদের রোজার মধ্যে পার্থক্য হলো সাহরি খাওয়া। (অর্থাৎ মুসলিমরা সাহরি খায় আর ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানরা সাহরি খায় না)।” (মুসলিম, নাসাঈ)

রোজার নিয়ত – আরবি, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ এবং ফযিলত

রোজা রাখা যেমন ফরজ কাজ তেমনি রোজার নিয়ত করাও ফরজ। নিয়ত ছাড়া দিনভর না খেয়ে উপবাস করলেও রোযা হবে না। রোযা রাখার জন্য সাহরি খাওয়ার পর অন্তরের দৃঢ় সংকল্পই হলো নিয়ত।

রোজার নিয়ত আরবিতে বা বাংলা উচ্চারণ যেভাবেই করেন না কেন রোজা রাখার পূর্বে রোজা রাখার নিয়ত করাই হল জরুরি। তবে এটা গুরুত্বপূর্ণ নয় যে, আপনাকে আরবীতেই নিয়ত করতে হবে।  আপনি নিজের ভাষাতেও নিয়ত করতে পারেন। আবার মুখে জোরে জোরে উচ্চারণ করাও জরুরি নয়।

এ নিয়ে আল্লামা শামি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি ফাতাওয়ায়ে শামিতে উল্লেখ করেছেন– “আভিধানিক সূত্রে নিয়ত হলো ‘আজম’। আর ‘মনের দৃঢ় সংকল্পকে’ আজম বলা হয়।” এতে করে কোন সমস্যা নেই। তাহলে আর দেরি না করে চলুন রোজার নিয়ত জেনে নেই –

আরবি, বাংলা উচ্চারন ও বাংলা অর্থসহ রোজার নিয়ত

نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم

রোজার নিয়ত বাংলা উচ্চারনঃ “নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।”

রোযার নিয়ত বাংলা অর্থঃ “হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল তোমার পক্ষ থেকে পবিত্র রমজানের নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়ত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোজা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।”

আবার আপনি সাহরির পর নিম্নের দেওয়া উপায়ের মাধ্যমেও রোজার নিয়ত করতে পারবেন –

بِصَوْمِ غَدٍا نَوَيْتُ مِنْ شَهْرِ رَمَضَان

বাংলা উচ্চারণ: “বিসাওমি গাদিন নাওয়াইতু মিন শাহরি রামাদান।”

বাংলা অর্থ: “আমি রমজান মাসের আগামীকালের রোজা রাখার নিয়ত করছি।”

অনেকে জানেই না যে রোজা রাখার জন্য নিয়ত করা ফরজ। তাই অনেকে নিয়ত করে না। এতে উপোস থাকলেও রোযা আদায় হয় না। তাই রোজা রাখতে হলে রোজার জন্য নিয়ত করতে হবে। মুখে উচ্চারণ করার পরও অন্তরে একনিষ্ঠ সংকল্প রাখতে হবে। তবেই রোজা আদায় হবে।

রোযার নিয়ত করার সময়

রোযার নিয়ত করার ভালো সময় হলো সাহরির পর বাকি রাত। এ সময়ের মাঝেই নিয়ত করা উত্তম। হজরত হাফসা (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি ফজরের আগে রোজা রাখার নিয়ত করবে না তার রোজা (পূর্ণাঙ্গ) হবে না।” (আবু দাউদ)

কিছু কিছু ইসলামিক স্কলারদের মতে, “দিনের দ্বিপ্রহরের আগে রোজার নিয়ত করা না হয়ে থাকলে সেই রোজা বিশুদ্ধ হবে না। এর পরও রোজাহীন অবস্থায় দিনের বাকি সময়ে পানাহার করা রমজানুল মোবারকের সম্মানের বিরোধী বলে তা জায়েজ নয়।”(ইমদাদুল ফাতাওয়া)

তাই রমজানের ফরজ রোজা, নির্দিষ্ট মানতের রোজা এবং নফল রোজাসমূহের নিয়ত রাতের বেলা অথবা শরিয়তের ঘোষিত দ্বিপ্রহরের আগ পর্যন্ত করা গেলেও সব ধরনের রোজার জন্য রাতেই নিয়ত করে নেওয়া জরুরি। (ফাতাওয়া দারুল উলুম)

রোজার কাফফারা

রোজা রেখে ওজর ছাড়া কোনো ধোঁকায় বা তাড়নায় রোযা ভঙ্গ করলে এর জন্য কাজা ও কাফফারা উভয় আদায় করতে হয়।  রোজার কাফফারা তিনভাবে আদায় করা যায়। এগুলো হলো –

১. একটি গোলাম আজাদ করা বা দাস মুক্ত করা।

২. ৬০ জন মিসকিনকে দুই বেলা ভালোভাবে তৃপ্তিসহকারে আহার করা।

৩. ধারাবাহিকভাবে ৬০টি রোজা পালন করা।

কাজা রোযা হলো একটি রোজার পরিবর্তে একটি রোজা, আর কাফফারা হলো ৬০টি রোজা।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কাফফারা আদায়ের অসাধারণ এক সমাধান দিয়েছেন। “একদা রমাদানে এক সাহাবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে বললেন, “হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আমি নিজেকে ধ্বংস করে ফেলেছি, আমি রোজা পালন অবস্থায় স্ত্রী-সহবাস করে ফেলেছি।’ নবীজি (সা.) তাঁকে বললেন, ‘তুমি একজন দাসকে মুক্ত করে দাও।’ তিনি বললেন, ‘এমন সামর্থ্য আমার নেই।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তবে এর বদলে ২ মাস তথা ৬০ দিন রোজা রাখো।’ লোকটি বললেন, ‘হে আল্লাহর নবী (সা.)! এমন শারীরিক সক্ষমতা আমার নেই।’ তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তবে তুমি ৬০ জন মিসকিনকে দুই বেলা আহার করাবে।’ লোকটি বললেন, ‘হে আল্লাহর পয়গম্বর (সা.)! এ রকম আর্থিক সংগতিও আমার নেই।’ তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে অপেক্ষা করতে বললেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যে একজন সাহাবি রাসুল (সা.)–কে এক ঝুড়ি খেজুর হাদিয়া দিলেন। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) ওই লোকটিকে বললেন, ‘এগুলো নিয়ে গরিবদের মাঝে বিতরণ করে দাও।’ লোকটি বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) এই এলাকায় আমার চেয়ে গরিব আর কে আছে?’ এ কথা শুনে রাসুলে করিম (সা.) স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি হাসলেন, যাতে তাঁর দাঁত প্রকাশিত হলো। নবী (সা.) বললেন, ‘আচ্ছা! তবে খেজুরগুলো তুমিই তোমার পরিবার নিয়ে খাও।” (বুখারি, হাদিস: ১৩৩৭, মুসলিম, হাদিস: ১১১১)।

শিশু নাবালেগ অবস্থায় (সাধারণত মেয়েদের ১১ বছরের পূর্বে এবং ছেলেদের ১৩ বছরের পূর্বে) রোজা রাখা ফরজ নয়, তবু তারা নিজেদের আগ্রহে ও বড়দের উৎসাহে রোজা রেখে থাকে। এমতাবস্থায় তারা যদি রোজা রেখে কখনো ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় যেকোনোভাবে রোজা ভেঙে ফেলে, তাহলে তাদের এই রোজার কাজা বা কাফফারা কোনোটিই প্রয়োজন হবে না। তারপরও যদি তারা বড়দের সঙ্গে কাজা রোজা রাখতে শুরু করে এবং তা আবার ভেঙে ফেলে, তারও কাজা লাগবে না। (আল হিদায়া)

রোজার ফজিলত

পবিত্র রমজান মাস একটি রহমতের মাস ও বরকতময় মাস।এ মাসের অনেক ফযিলত রয়েছে। নিম্নে কুরআন ও হাদিসের আলোকে এর ফযিলত সম্পর্কে আলোচনা করা হলো –

রাসুল সাঃ পবিত্র কুরআনে এ মাসের বিশেষ ফযিলত সম্পর্কে ঘোষণা করে দিয়েছেন। এই ফজিলতটি হচ্ছে- “হে ঈমানদারগণ। তোমাদের উপর রোজা রাখা ফরজ হয়েছে যেভাবে তোমাদের পূর্বপুরুষরা রোজা রেখে এসেছে এবং তাদের উপরে রোজা ফরজ হয়েছিল। আর এভাবে তোমরা মুত্তাকী হতে পারবে।” (সূরা বাকারা -১৮৩)

নবী করিম (সা.) বলেন, “যার হাতে মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন, সে সত্তার শপথ, রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহ তায়ালার কাছে মেশকের ঘ্রাণ থেকেও প্রিয়।” (বুখারি-১৭৯০)

রাসুলুল্লাহ (সাাঃ) বলেন, “রোজা ঢালস্বরূপ এবং জাহান্নাম থেকে বাঁচার সুদৃঢ় দুর্গ।” (নাসায়ি)

হজরত ওমর (রা.) ও হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোজখ রোজাদার ব্যক্তি থেকে ১০০ বছরের দূরত্বে থাকবে।” (তাবরানি)

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “রোজাদার ব্যক্তির দোয়া কবুল হয়।” (বায়হাকি)

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: “যে ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার জন্য একটি রোজা রাখবে, আল্লাহ তাআলা তার মুখমণ্ডল দোজখের আগুন থেকে ৭০০ বছরের রাস্তা দূরে রাখবেন।” (বুখারি ও মুসলিম)

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, হাদিসে কুদসিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন যে “আল্লাহ তাআলা বলেন, রোজা আমারই জন্য, আমি নিজেই তার প্রতিদান দেব; রোজা আমারই জন্য আমি নিজেই তার প্রতিদান।” (বুখারি ও মুসলিম)

হজরত মুআজ ইবনে আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন “যে ব্যক্তি রমজান মাস ছাড়া অন্য সময় আল্লাহ তাআলার জন্য একটি রোজা রাখবে; দ্রুতগামী ঘোড়া ১০০ বছরে যত দূর রাস্তা অতিক্রম করতে পারে, দোজখ তার কাছ থেকে তত দূরে অবস্থান করবে।”(তিরমিজি ও নাসায়ি)

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “প্রত্যেক বস্তুর জাকাত আছে, শরীরের জাকাত রোজা।” (ইবনে মাজাহ, মিশকাত)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখে, (অন্য বর্ণনায়) ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় তারাবির নামাজ পড়ে, তার অতীতের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।” (বুখারি শরিফ: হাদিস নং ১৯০১)

পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে – “সিয়াম নির্দিষ্ট কয়েক দিনের। তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে অথবা সফরে থাকলে অন্য সময় এই সংখ্যা পূর্ণ করবে। যাদের জন্য অতিশয় কষ্টদায়ক হয় তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ফিদইয়া-একজন অভাবগ্রস্তকে খাদ্যদান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎকাজ করে তবে তা তার পক্ষে অধিক কল্যাণকর। আর সিয়াম পালন করাই তোমাদের জন্যে অধিকতর কল্যাণকর যদি তোমরা তা জানতে।” (সূরা আল বাকারা-১৮৪)

এগুলো ছাড়াও পবিত্র কুরআন ও হাদিসে রোজার ফজিলত সম্পর্কে অনেক বিষয় রয়েছে। তাই বুঝা যাচ্ছে যে রোজার ফযিলত অনেক।

পবিত্র রমজান মাসের অন্যান্য ফজিলত সমূহ

  1. রোজা পালন করা তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ
  2. পবিত্র আল কোরআন পাঠ করলে বেশি সওয়াব ( কারণ এই রমজান মাসে কুরআন নাযিল হয়েছিল)
  3. রমজান মাসে জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়
  4. রমজান মাসে জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়
  5. শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়
  6. লাইলাতুল কদর অর্থাৎ শবে কদর পালন করা হয়
  7. দোয়া কবুল হওয়ার মাস
  8. জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাস
  9. মহান আল্লাহ তা’আলার নিকট হতে ক্ষমা পাওয়ার মাস
  10. সৎকাজের প্রতিদান বহুগুণে বেড়ে যায়
  11. রোজাদারদের সম্মান দেয়া হয়

রোজার আদব

রোজার সাতটি আদব রয়েছে, যা রোজা কবুলে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।

  • চোখের হেফাজত;
  • জবানের হেফাজত;
  • কানের হেফাজত;
  • অঙ্গপ্রত্যঙ্গের হেফাজত;
  • অল্প সেহ্রি;
  • স্বল্প ইফতার;
  • আল্লাহর প্রতি অনুরাগ।

রোজার হিকমত, লক্ষ্য ও উপকারিতা

  • তাকওয়া বা আল্লাহভীতি অর্জন।
  • শয়তান ও কুপ্রবৃত্তির ক্ষমতা দুর্বল করা।
  • রোজা আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ ও তাঁর দাসত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যম।
  • ইমানকে দৃঢ় করা, মোরাকাবা ও আল্লাহর ভয় সৃষ্টি করার সুন্দর পন্থা।
  • ধৈর্য, সবর ও দৃঢ় সংকল্প সৃষ্টির মাধ্যম।
  • নিজেকে আখিরাতমুখী করার অনুশীলন।
  • আল্লাহর অনুগ্রহের প্রতি শুকরিয়া ও সৃষ্ট জীবের সেবা করার দায়িত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়।
  • জাগতিকভাবে শারীরিক শক্তি ও সুস্থতা অর্জনের উত্তম উপায়।

এগুলো ছাড়াও রোযার আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।


আরও পড়ুন – গোসলের ফরজ, সুন্নাত ও মুস্তাহাব

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Subscribe

- Never miss a story with notifications

- Gain full access to our premium content

- Browse free from up to 5 devices at once

Must read