বাংলা বর্ণমালার একাদশ নাম্বার স্বরবর্ণ হলো ঔ। যার উচ্চারণ হলো ওউ্। এটি একটি দ্বিস্বর ধ্বনি, যা ও এবং উ এর সমন্বয়ে গঠিত। ব্যাঞ্জনবর্ণের সাথে যুক্ত হলে এটি ৌ রূপ ধারণ করে। এর উচ্চারণ স্থান হলো কন্ঠ ও ওষ্ঠ। এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ঔ কার। চলুন তাহলে ঔ এবং ঔ (ৌ) কার দিয়ে শব্দ ও বাক্য গঠন কর এসব সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
ঔ এবং ঔ (ৌ) কার দিয়ে শব্দ ও বাক্য গঠন কর
ঔ দিয়ে শব্দ গঠন কর
ঔকারাদ্য
ঔগ্র্য
ঔচিত্যবোধ
ঔৎপাতিক
ঔদ্ভিজ্জ
ঔজ্জ্বল্য
ঔপকূলিক
ঔপদেশিক
ঔদার্য
ঔষর
ঔষ্ম্য
ঔষধি
ঔর্ণ
ঔপায়িক
ঔর
ঔড়ব
ঔখ্য
ঔক্ষ
ঔচিত্য
ঔঘ
ঔষর
ঔশীর
ঔপন্যাসিক
ঔপম্য
ঔপনিষদ
ঔপনায়নিক
ঔর্ণনাভ
ঔদ
ঔদনিক
ঔদাস্য
ঔদ্ধত্য
ঔদবাহিক
ঔত্তরপদিক
ঔদাসীন্য
ঔৎকন্ঠ্য
ঔজস্য
ঔ কার (ৌ) দিয়ে শব্দ গঠন
লৌহ
গৌণ
চৌকি
কৌটা
মৌন
বৌদি
যৌগ
ধৌত
ধৌড়
সৌর
সৌদি-আরব
বৌদি
বৌমা
গৌড়
মৌরি
মৌমাছি
মৌচাক
যৌবন
বৌভাত
মৌয়াল
গৌরব
যৌতুক
শৌখিন
মৌলভী
কৌশল
কৌতুক
তৌহিদ
সৌজন্য
কৌশ
নৌকা
মৌ
চৌকা
পৌর
ঔ এবং ঔ (ৌ) কার দিয়ে শব্দ ও বাক্য গঠন কর
প্রদত্ত শব্দ
বাক্য গঠন
ঔজ্জ্বল্য
প্রতিনিয়ত মুখের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে কমে।
ঔপাধিক
মানুষের অনুভবে ঔপাধিক মানুষ বাঁচে।
ঔদার্য
ঔদার্য মাধুর্য দেয় বাড়ায় দৃষ্টিসীমা।
ঔষধি
ঔষধি বৃক্ষ আমাদের অনেক কাজে লাগে।
ঔৎপাতিক
ঔৎপাতিক কষ্টগুলো একা একা শুধু আমি অনুভব করি ।
ঔষধ
রোগ হলে নিয়মিত ঔষধ খেলে ভালো হয়ে যায়।
ঔলুকে
ঔলুকে রাতভর সীমানার হাতছানি।
ঔরস
ঔরস এককালীন, বহুমুখী জীবন।
ঔৎকন্ঠ্য
ঔৎকণ্ঠ্য চারপাশে আচানক খেল।
ঔদাস্য
ঔদাস্য ভাবুক বানায় মনের সন্তরণ।
নৌকা
যোগাযোগের উন্নয়নের ফলে বর্তমানে নৌকার ব্যবহার অনেক কমেছে।
মৌমাছি
মৌমাছিরা মধু আহরণ করে।
কৌতুক
রহিম স্কুলে কৌতুক বলে প্রথম হয়েছে।
বৌভাব
মা মেয়ের বৌভাতে আসে নি।
কৌশল
সে কৌশলে কুয়িজ বিজয়ী হয়েছে।
সৌদি-আরব
সৌদি আরবে অনেক খেজুড় পাওয়া যায়।
যৌতুক
যৌতুক একটি ঘৃণিত কাজ।
মৌয়াল
মৌয়ালরা মধু সংগ্রহ করে।
গৌরব
মোদের গৌরব মোদের আশা।
ধৌত
খাওয়ার আগে অযু করে হাত মুখ ধৌত করতে হয়।
শৌখিন
শৌখিন লোকেরা সবসময় সুখী হয়।
এগুলো ছাড়াও ঔ এবং ঔ কার দিয়ে আরও শব্দ রয়েছে। আরও পড়ুন – ঞ দিয়ে শব্দ গঠন