No Problem
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site
  • Login
No Result
View All Result
No Problem
No Result
View All Result
  • একাডেমিক
  • ➡
  • বিজ্ঞান
  • আইসিটি (ICT)
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • ইসলাম
  • ইঞ্জিনিয়ারিং
  • প্রযুক্তি
  • ➡
  • অনলাইনে আয়
  • প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য
  • লাইফ স্টাইল
Home একাডেমিক বাংলা বাংলা ব্যাকরণ

লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?

Israt Jahan by Israt Jahan
in বাংলা ব্যাকরণ
0
3
SHARES
147
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

বাংলা ব্যাকরণের একটি অন্যতম আলোচ্য বিষয় হচ্ছে লিঙ্গ। ইংরেজিতে একে Gender বলা হয়। লিঙ্গ শব্দের অর্থ হচ্ছে চিহ্ন বা লক্ষণ। এর ধারণা থেকে বুঝা যায় কোনটি পুরুষ, কোনটি স্ত্রী, কোনটি স্ত্রী-পুরুষ উভয় ও কোনটি অপ্রাণীবাচক। তাহলে আর দেরি না করে চলুন লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি? এসব নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেই।

লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?
লিঙ্গ কাকে বলে? লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?

লিঙ্গ কাকে বলে?

পুরুষ, স্ত্রী, জড় পদার্থ ও উভয় সম্প্রদায়ভুক্ত জাতি বোঝাতে যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে লিঙ্গ বলে। যেমন – মানুষ, বাবা, মা, গাড়ি, টেবিল, মাতা, কন্যা, পিতা, কাকা, ভাই ইত্যাদি।

আবার বলা যায়, শব্দের যে চিহ্ন দ্বারা স্ত্রী, পুরুষ বা অন্য কিছু বুঝা যায়, তাকে লিঙ্গ বলে। যেমন – ছেলে, পিতা, মেয়ে, পাখি, সাথী, শিশু, সন্তান, পুত্র, ফুল, বই ইত্যাদি।

লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?

লিঙ্গ চার (৪) প্রকার। এগুলো হলো –

  • পুংলিঙ্গ
  • স্ত্রীলিঙ্গ
  • উভয়লিঙ্গ
  • ক্লীবলিঙ্গ

পুংলিঙ্গ কাকে বলে?

যে শব্দ দ্বারা পুরুষ জাতি বুঝায়, তাকে পুংলিঙ্গ বলা হয়। যেমন- পিতা, শিক্ষক, বালক, রাজা, দাদা, বন্ধু, ভিখারি, নদ,বাবা, ভাই, কাকা,পুত্র ইত্যাদি।

স্ত্রীলিঙ্গ কাকে বলে?

যে শব্দ দ্বারা স্ত্রী জাতি বুঝায়, তাকে স্ত্রীলিঙ্গ বলে। যেমন- মা, কন্যা,বোন, মাতা, ভাবী, মেয়ে, দাদী, রানী, সখী, স্ত্রী, জেলেনী ইত্যাদি।

উভয়লিঙ্গ কাকে বলে?

যে শব্দ দ্বারা স্ত্রী-পুরুষ উভয়কেই বুঝায়, তাকে উভয়লিঙ্গ বলে। যেমন- মানুষ, সন্তান, পাখি, শিশু, গরু,মন্ত্রী, সাথী ইত্যাদি।

ক্লীবলিঙ্গ কাকে বলে?

যে শব্দ দ্বারা পুরুষ কিংবা স্ত্রী কোনটাই বুঝায় না, তাকে ক্লীবলিঙ্গ বলে। আবার বলা যায়, যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী কিছুই না বুঝিয়ে অচেতন পদার্থ বুঝায় তাই ক্লীবলিঙ্গ। যেমন- ঘর, কলম, বই, ফুল, টুপি, দালান, জামা,টেবিল ইত্যাদি।

লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?
লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি?

বাংলায় পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ

সব ভাষারই লিঙ্গভেদে শব্দভেদ আছে, বাংলা ভাষায়ও আছে। বাংলা ভাষায় বহু বিশেষ্য পদ রয়েছে যাদের কোনটিতে পুরুষ ও কোনটিতে স্ত্রী বোঝায়।

পুরুষবাচক শব্দ কাকে বলে?

যে শব্দ পুরুষ বা ছেলে বোঝায়, তাকে পুরুষবাচক শব্দ বলে। এক কথায় বলা যায়, যে শব্দে পুরুষ বোঝায়, তাকে পুরুষবাচক শব্দ বলে। যেমন- বাপ, ভাই, ছেলে,কাকা, পুত্র, চাচা ইত্যাদি।

স্ত্রীবাচক শব্দ কাকে বলে?

যে শব্দ নারী বা স্ত্রী বা মেয়ে বোঝায়, তাকে স্ত্রীবাচক শব্দ বলে। এক কথায় বলা যায়, যে শব্দে স্ত্রী বোঝায় তাকে স্ত্রীবাচক শব্দ বলা হয়। যেমন- মা, বোন, মেয়ে, কন্যা, মাতা ইত্যাদি।

উল্লেখ্য যে বিশেষ্য ও বিশেষণ পদের লিঙ্গভেদ আছে। তৎসম বা সংস্কৃত ভাষায় পুরুষবাচক বিশেষ্য পদের সঙ্গে পুরুষবাচক বিশেষণ পদ আর স্ত্রীবাচক বিশেষ্য শব্দের সাথে স্ত্রীবাচক বিশেষণ পদ ব্যবহৃত হয়। যেমন – বিদ্বান লোক এবং বিদুষী নারী। এখানে লোক পুরুষবাচক বিশেষ্য আর নারী স্ত্রীবাচক বিশেষ্য। বিদ্বান পুরুষবাচক বিশেষণ আর বিদুষী স্ত্রীবাচক বিশেষণ।

কিন্তু বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে সংস্কৃত ব্যাকরণে এ নিয়ম মানা হয় না। বাংলা ভাষায় বিশেষণ পদের লিঙ্গভেদ করা হয় না। অর্থাৎ, বাংলা ভাষায় কেবল বিশেষ্য পদের লিঙ্গভেদ হয়। যেমন- সংস্কৃত ভাষায় ‘সুন্দর বালক ও সুন্দরী বালিকা’। কিন্তু বাংলা ভাষায় ‘সুন্দর বালক ও সুন্দর বালিকা’।

বাংলায় পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ কত প্রকার ও কি কি?

বাংলা পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দগুলোকে সাধারণত ২টি ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ-

  • পতি ও পত্নীবাচক অর্থে
  • সাধারণ পুরুষ ও মেয়ে বা স্ত্রী জাতীয় অর্থে

১. পতি ও পত্নীবাচক অর্থেঃ

পুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গপুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গ
আব্বাআম্মাচাচাচাচী
কাকাকাকীদাদাদাদী
নানানানীনন্দাইননদ
জেঠাজেঠীদেওরজা
ভাইভাবী / বৌদিবাবামা
মামামামীফুপাফুপী

২. সাধারণ পুরুষ ও মেয়ে বা স্ত্রী জাতীয় অর্থে

পুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গপুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গ
খোকাখুকীপাগলপাগলী
বামনবামনীভেড়াভেড়ী
মোরগমুরগীবালকবালিকা
দেওরননদ

বাংলা স্ত্রী প্রত্যয়

পুরুষবাচক শব্দের সাথে কতগুলো প্রত্যয় যোগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়। এগুলো হলো ঈ, নি, নী, আনী, ইনী, ন ইত্যাদি।

১. ঈ প্রত্যয়ঃ বেঙ্গমা – বেঙ্গমী, ভাগনা/ ভাগনে – ভাগনী।

২. নী প্রত্যয়ঃ কামার – কামারনী, জেলে – জেলেনী, কুমার – কুমারনী, ধোপা – ধোপানী, মজুর – মজুরনী ইত্যাদি।

৩. পুরুষবাচক শব্দের শেষে ঈ থাকলে স্ত্রীবাচক শব্দে নী হয় এবং আগের ঈ ই হয়। যেমনঃ ভিখারি – ভিখারিনী, অভিসারী – অভিসারিণী।

৪. আনী প্রত্যয়ঃ ঠাকুর – ঠাকুরানী, নাপিত – নাপিতানী, মেথর – মেথরানী, চাকর – চাকরানী ইত্যাদি।

৬. ইনী প্রত্যয়ঃ কাঙাল – কাঙালিনী, গোয়ালা – গোয়ালিনী, বাঘ – বাঘিনী ইত্যাদি

৭. উন প্রত্যয়ঃ ঠাকুর – ঠাকুরুন/ ঠাকুরানী।

৮. আইন প্রত্যয়ঃ ঠাকুর – ঠাকুরাইন।

৯. বাংলায় কতগুলো তৎসম স্ত্রীবাচক শব্দের পরে আবার স্ত্রীবাচক প্রত্যয় ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ অভাগা – অভাগী /অভাগিনী, ননদাই – ননদিনী / ননদী।

১০. কতগুলো শব্দের আগে নর, মদ্দা ইত্যাদি পুরুষবাচক শব্দ এবং স্ত্রী , মাদী, মাদা ইত্যাদি স্ত্রী লবাচক শব্দ যোগ করে পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়। যেমন –

পুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গ
নর / মদ্দা / হুলো বিড়ালমেনি বিড়াল
মদ্দা হাঁসমাদী হাঁস
পুরুষ লোকমেয়ে লোক / স্ত্রী লোক
পুরুষ কয়েদিমেয়ে / স্ত্রী কয়েদি
এঁড়ে বাছুরবকনা বাছুর

১১. কতগুলো পুরুষবাচক শব্দের আগে স্ত্রীবাচক শব্দ প্রয়োগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠিত হয়। যেমন –

  • কবি – মহিলা কবি
  • সভ্য – মহিলা সভ্য
  • শিল্পী – মহিলা / নারী শিল্পী
  • কর্মী – মহিলা কর্মী
  • পুলিশ – মহিলা পুলিশ

১৩. কতগুলো শব্দের শেষে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ যোগ করে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়। যেমন –

  • বোন-পো – বোন-ঝি
  • ঠাকুর-পো – ঠাকুর-ঝি
  • গয়লা – গয়লা-বউ
  • জেলে – জেলে-বউ

১৪. অনেক সময় আলাদা আলাদা শব্দে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক বোঝায়। যেমন –

  • বাবা – মা
  • ভাই – বোন
  • ছেলে – মেয়ে
  • কর্তা – গিন্নি
  • জামাই – মেয়ে
  • শুক – সারী
  • খানসামা – আয়া
  • কুলি – কামিন
  • বাদশা – বেগম

১৫. নিত্য বাংলা স্ত্রীবাচক শব্দঃ এগুলোর পুরুষবাচক শব্দ নেই। সতীন, সৎমা, এয়ো, দাই, সধবা ইত্যাদি।

সংস্কৃত স্ত্রী প্রত্যয়

তৎসম পুরুষবাচক শব্দের পরে আ, ঈ,, আনী, নী, ইকা ইত্যাদি প্রত্যয়যোগে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠিত হয়।

১. আ – যোগেঃ ক. সাধারণ অর্থেঃ

  • মৃত – মৃতা
  • বিবাহিত – বিবাহিতা
  • মাননীয় – মাননীয়া
  • প্রিয় – প্রিয়া
  • চপল – চপলা
  • কনিষ্ঠ – কনিষ্ঠা

খ. জাতি বা শ্রেণীবাচক অর্থেঃ

  • অজ – অজা
  • কোকিল – কোকিলা
  • শিষ্য – শিষ্যা
  • শূদ্র – শূদ্রা
  • ক্ষত্রিয় – ক্ষত্রিয়া

২. ঈ প্রত্যয় যোগেঃ

ক. সাধারণ অর্থেঃ

  • নিশাচর – নিশাচরী
  • ভয়ংকর – ভয়ংকরী
  • রজক – রজকী
  • ষোড়শ – ষোড়শী
  • কিশোর – কিশোরী

খ. জাতি বা শ্রেণীবাচক অর্থেঃ

  • সিংহ – সিংহী
  • ব্রাহ্মণ – ব্রাহ্মণী
  • মানব – মানবী
  • কুমার – কুমারী
  • ময়ূর – ময়ূরী

৩. ইকা প্রত্যয় যোগেঃ

ক. যেসব শব্দের শেষে অক রয়েছে সেসব শব্দে অক এর স্থলে ইকা হয়। যেমন-

  • বালক – বালিকা
  • অধ্যাপক – অধ্যাপিকা
  • গায়ক – গায়িকা
  • লেখক – লেখিকা

✅ ব্যতিক্রমঃ গণক – গণকী, নর্তক – নর্তকী, চাতক – চাতকী, রজক – রজকী।

খ. ক্ষুদ্রার্থে ইকা যোগ হয়। যেমন –

  • নাটক – নাটিকা
  • মালা – মালিকা
  • গীত – গীতিকা
  • পুস্তক – পুস্তিকা

৪. আনী যোগ করেঃ

  • শূদ্র – শূদ্রা
  • মাতুল – মাতুলানী
  • আচার্য – আচার্যানী

নোটঃ আনী প্রত্যয়যোগে কোন কোন সময় অর্থের পার্থক্য ঘটে। যেমন –

  • অরন্য – অরণ্যানী (বৃহৎ অরণ্য)
  • হিম – হিমানী ( জমানো বরফ)
  • বন – বনানী (বৃহৎ বন)

৫. ঈনী, নী যোগেঃ

  • মায়াবী – মায়াবিনী
  • কুহক – কুহকিনী
  • যোগী – যোগিনী
  • মেধাবী – মেধাবিনী
  • দুঃখী – দুঃখিনী

বিশেষ নিয়মে সাধিত স্ত্রীবাচক শব্দ

১. যেসব পুরুষবাচক শব্দের শেষে তা রয়েছে স্ত্রীবাচক বোঝাতে সেসব শব্দে ত্রী হয়। যেমন –

  • নেতা – নেত্রী
  • কর্তা – কর্ত্রী
  • শ্রোতা – শ্রোত্রী
  • ধাতা – ধাত্রী

২. পুরুষবাচক শব্দের শেষে অত্, বান্, মান্, ঈয়ান থাকলে অতী, মতি, ঈয়সী হয়। যেমন –

  • সৎ – সতী
  • মহৎ – মহতী
  • গুণবান – গুণবতী
  • রূপবান – রূপবতী
  • বুদ্ধিমান – বুদ্ধিমতী
  • গরীয়ান – গরিয়সী

৩. কোন কোন পুরুষবাচক শব্দ থেকে বিশেষ নিয়মে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠিত হয়। যেমন –

  • সম্রাট – সম্রাজ্ঞী
  • নর – নারী
  • দেবর – জা
  • শিক্ষক – শিক্ষয়িত্রী
  • সভাপতি – সভানেত্রী
  • বন্ধু – বান্ধবী

বিদেশি স্ত্রীবাচক শব্দ

  • খান – খানম
  • মরদ – জেনানা
  • মালেক – মালেকা
  • মুহতারিম – মুহতারিমা
  • সুলতান – সুলতানা

নিত্য স্ত্রীবাচক তৎসম শব্দ

সতীন, অর্ধাঙ্গিনী, কুলটা, বিধবা, অসূর্যস্পশ্যা, অরক্ষণীয়া, সপত্নী ইত্যাদি।

নিত্য পুরুষবাচক শব্দ

কবিরাজ, যোদ্ধা, ঢাকী, কৃতদার, অকৃতদার, পুরোহিত, কেরানী, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সরকার, পীর, দরবেশ, মওলানা, সেনাপতি, দলপতি, বিচারপতি, জ্বীন, জামাতা ইত্যাদি।

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ

সতীন, সপত্নী, সধবা, সৎমা, ডাইনি, অর্ধাঙ্গিনী, বাইজী, কুলটা, এয়ো, দাই, বিধবা, অসূর্যম্পশ্যা, অরক্ষণীয়া, কলঙ্কিনী, পেত্নী, শাঁকচুন্নি, অপ্সরা, পরী ইত্যাদি।

উভয় লিঙ্গবাচক শব্দ

শিশু, সন্তান, পাখি, জন, শিক্ষিত, গুরু ইত্যাদি।

বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা ও ভর্তি পরীক্ষায় আসা বিগত সালের বহু নির্বাচনী প্রশ্ন (MCQ)

১. পুরুষবাচক শব্দ কোনটি?

  • রজকী
  • মায়াবী
  • বৈষ্ণবী
  • শ্রোত্রী

উত্তরঃ মায়াবী

২. নাটিকা কোন অর্থে স্ত্রীবাচক শব্দ?

  • সমার্থে
  • বৃহদার্থে
  • বিপরীতার্থে
  • ক্ষুদ্রার্থে

উত্তরঃ ক্ষুদ্রার্থে

৩. শুক শব্দের স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি?

  • সুখী
  • সারী
  • সুকী
  • শুকা

উত্তরঃ সারী

৪. ভূত শব্দের স্ত্রী লিঙ্গ কোনটি?

  • ভূতনী
  • মেয়ে ভূত
  • পেত্নী
  • ভূতি

উত্তরঃ পেত্নী

৫. শ্বশ্রূ এর অর্থ কি?

  • দাড়ি-গোঁফ
  • শাশুড়ি
  • শত্রু
  • অশ্রু

উত্তরঃ শাশুড়ি

৬. ঈ প্রত্যয় যোগে লিঙ্গান্তর করা হয়েছে কোনটি?

  • জেলেনী
  • অনাথিনী
  • ছাত্রী
  • মেছুনী

উত্তরঃ ছাত্রী

৭. বিদ্বান এর সঠিক স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি?

  • বিদ্বানী
  • বিদুষিনী
  • বিদুষী
  • বিদূসী

উত্তরঃ বিদুষী

৮. নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি?

  • সতীন
  • বিধাতা
  • সপত্নী
  • বিপত্নী

উত্তরঃ সতীন

৯. স্ত্রী জাতীয় কাউকে সম্বোধন করতে কোনটি ব্যবহার করতে হবে?

  • সুজনেষু
  • সৃজনেসু
  • কল্যাণীয়েসু
  • সুজনিয়াসু

উত্তরঃ সুজনীয়াসু

১০. বকনা শব্দের অর্থ –

  • গাভী
  • বাছুর
  • গাই-বাছুর
  • ষাঁড় বাছুর

উত্তরঃ গাই বাছুর

১১. সাথী শব্দটি কোন লিঙ্গ?

  • পুংলিঙ্গ
  • স্ত্রীলিঙ্গ
  • ক্লীবলিঙ্গ
  • উভয়লিঙ্গ

উত্তরঃ উভয়লিঙ্গ

১২. কোনটির আগে স্ত্রী বাচক শব্দ যোগ করে লিঙ্গান্তর করা হয়?

  • নেতা
  • কবি
  • দাতা
  • বাদশা

উত্তরঃ কবি

১৩. চঞ্চল শব্দের স্ত্রী লিঙ্গ –

  • চঞ্চলা
  • চঞ্চলতা
  • চঞ্চলী
  • চঞ্চলময়

উত্তরঃ চঞ্চলা

১৪. নিত্য পুরুষবাচক শব্দ নয় কোনটি?

  • বিচারপতি
  • জমিদার
  • কবিরাজ
  • রাষ্ট্রপতি

উত্তরঃ জমিদার

১৫. কোনটি নিত্য স্ত্রী বাচক শব্দ?

  • হুজুরাইন
  • পাগলি
  • ঠাকুরণ
  • ডাইনি

উত্তরঃ ডাইনি

আরও পড়ুনঃ পুরুষ কাকে বলে? পুরুষ কত প্রকার ও কি কি?

  • কারক কাকে বলে? কারক কত প্রকার ও কি কি?

তো আজ এখানেই থাকলো। আশা করি লিঙ্গ কাকে বলে ও লিঙ্গের প্রকারভেদ, পুরুষ ও স্ত্রী জাতীয় শব্দ সম্পর্কে অল্প কিছু হলেও ধারণা দিতে পেরেছি। আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।

পড়েদেখুনঃ

পুরুষ কাকে বলে? পুরুষ কত প্রকার ও কি কি?

1 month ago
992

যোজক কাকে বলে? যোজক কত প্রকার ও কি কি?

1 month ago
57
Solve the Puzzle Solve the Puzzle Solve the Puzzle
ADVERTISEMENT

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Trending Now

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম – বাংলা উচ্চারণ সহ নিয়ত, দোয়া এবং পড়ার ফজিলত

1 year ago
66.7k

দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ আরবি সহ অর্থ এবং ফযিলত

8 months ago
33.1k

পদ কাকে বলে? পদ কত প্রকার ও কি কি?

1 year ago
30.5k

ধ্বনি কাকে বলে? ধ্বনি, স্বরধ্বনি,ও ব্যঞ্জনধ্বনির প্রকারভেদ

1 year ago
25.1k

কারক কাকে বলে? কারক কত প্রকার ও কি কি?

1 year ago
22k

বল কাকে বলে? বল কত প্রকার ও কি কি?

11 months ago
19.2k
  • About
  • Privacy & Policy
  • Contact Us

© 2022 No Problem

  • Login
No Result
View All Result
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site

© 2022 No Problem

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In