No Problem
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site
  • Login
No Result
View All Result
No Problem
No Result
View All Result
  • একাডেমিক
  • ➡
  • বিজ্ঞান
  • আইসিটি (ICT)
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • ইসলাম
  • ইঞ্জিনিয়ারিং
  • প্রযুক্তি
  • ➡
  • অনলাইনে আয়
  • প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য
  • লাইফ স্টাইল
Home একাডেমিক বিজ্ঞান

রসায়ন কাকে বলে? রসায়নের জনক কে? ও বিভিন্ন শাখা

Israt Jahan by Israt Jahan
in বিজ্ঞান, রসায়ন
0
7
SHARES
326
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

প্রাচীন বিজ্ঞানগুলোর মাঝে অন্যতম একটি হলো রসায়ন। মূলত আগুন আবিষ্কারের পর থেকেই মানব সভ্যতায় রসায়নের ব্যবহার শুরু হয়েছিল। বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হলো রসায়ন। তাহলে চলুন এবার আমরা রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কি? রসায়নের বিভিন্ন শাখা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কি? রসায়নের বিভিন্ন শাখা
রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কি? রসায়নের বিভিন্ন শাখা

রসায়ন কাকে বলে?

বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থের উপাদান, কাঠামো, ধর্ম (ভৌত ও রাসায়নিক) ও পারস্পরিক ক্রিয়া-বিক্রিয়া সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাকে রসায়ন বলে।

অর্থাৎ, রসায়ন হলো বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যা পদার্থের কাঠামো, উপাদান, ধর্ম ও পারস্পরিক ক্রিয়া বিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে থাকে। বিজ্ঞানের এ শাখাটি মূলত পদার্থ গঠনকারী উপাদানগুলো নিয়ে কাজ করে। এ উপাদানগুলো কেমন আচরণ করে অথবা অন্য উপাদানের উপস্থিতিতে কেমন প্রতিক্রিয়া দেখায় ইত্যাদিই হলো রসায়নের মূল আলোচ্য বিষয়।

রসায়ন প্রাথমিকভাবে অণু, পরমাণু এবং আয়ন সম্পর্কে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এবং তারা কীভাবে মৌল ও যৌগ গঠন করে এসব নিয়ে ধারণা দেয়। মৌল বা যৌগ গঠনকালে এসব উপাদান যেভাবে একসাথে যুক্ত হয়, বন্ধন গঠন করে অথবা পদার্থের অভ্যন্তরীন গঠনের পরিবর্তন করে ইত্যাদি বিষয়ও রসায়নের আলোচ্য বিষয়।

রসায়ন কাকে বলে?
রসায়ন কাকে বলে?

রসায়ন কি?

রসায়ন হলো পদার্থের বৈশিষ্ট্য এবং আচরণের বৈজ্ঞানিক অধ্যয়ন। এটি একটি প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, যা উপাদানগুলোকে কভার করে এবং যা পরমাণু, অণু এবং আয়নগুলির সমন্বয়ে গঠিত যৌগগুলোর জন্য পদার্থ তৈরি করে।

রসায়নের ইংরেজি কি?

রসায়ন শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Chemistry (কেমিস্ট্রি)। মুসলিম বিজ্ঞানীরা মধ্যযুগে পাথরের সন্ধান করার সময় একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করে। যার নাম ছিল আলকামিস্তা বা আলকেমি। আরবী আল-কিমিয়া শব্দ থেকে আলকেমি শব্দটি এসেছে। আবার কিমি শব্দ থেকে আল-কিমিয়া শব্দটি এসেছে। আর এই কিমি শব্দ থেকেই Chemistry শব্দের উৎপত্তি।

আলকেমি শব্দের ‘আল’ অর্থ দি(The) এবং ‘কেমি’ বা ‘কিমি’ শব্দের অর্থ হলো ব্লাক সয়েল বা কালো মাটি। এই কালো মাটি হলো মিশরের নীল নদের তীরের মাটি। এই গবেষকদের বলা হতো আলকেমিষ্ট (Alchemist।

রসায়নের জনক কে? 

আমরা সকলেই জানি যে, রসায়নের জনক হলো মুসলিম বিজ্ঞানী জাবির ইবনে হাইয়ান। এ বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম রসায়ন নিয়ে এত বেশি গবেষণা করেন যে, সে কারণে রসায়নের জনক হিসেবে তার নাম ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লিখা রয়েছে। আনুমানিক প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময়ে তিনি রসায়ন নিয়ে গবেষণার কাজ করেছিলেন।

রসায়নের জনক কে?

জাবিরের রসায়ন গবেষণা একটি বিশেষ সাংকেতিক ভাষায় লিখা ছিল। এসব সাংকেতিক ভাষা তেমন কেউ বুঝে না। বিশেষজ্ঞদের মতে এগুলো রাসায়নিক সাংকেতিক ছিল। তার রচিত বিখ্যাত আল-কেমি গ্রন্থে সেসময় আরবে প্রচলিত বিভিন্ন পদার্থের নামের বিস্তৃত রাসায়নিক সংখ্যায়ন পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন। তার এই আবিষ্কার পদ্ধতি বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি।

আধুনিক রসায়নের জনক কে?

জাবির ইবনে হাইয়ানকে রসায়নের জনক বলা হলেও আধুনিক রসায়নের জনক হলো বিজ্ঞানী অ্যান্টনি লরেন্ট ল্যাভয়সিয়ে।

অ্যান্টনি লরেন্ট ল্যাভয়সিয়ে রসায়নকে বিজ্ঞানের উপযোগী করে তুলেছিলেন। যাতে করে অন্যরাও তার সংকেতগুলো পড়ে সহজেই সফলতা লাভ করতে পারে। রসায়নশাস্ত্রকে পরিপূর্ণ হতে তার সংকেতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এছাড়াও রসায়নের প্রকৃত রহস্য উদ্ভাবন করে রসায়ন চর্চায় বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা ভূমিকা রাখেন। এদের মাঝে কয়েকজন হলো –

  • রবার্ট বয়েল
  • স্যার ফ্রান্সিস বেকন এবং
  • জন ডাল্টন

আধুনিক রসায়নের জনক কে?

জন ডাল্টনকে আধুনিক রসায়নের পথিকৃৎ বলা হয়।

রসায়নের ইতিহাস

রসায়নের ইতিহাস অনেক পূর্বের একটি বিষয়। আজ থেকে প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে কাপড়কে আকর্ষণীয় করে তুলতে ভারতবর্ষে রঙের ব্যবহার শুরু হয়েছিল। তারা এমন কিছু তৈরি করতে চায়তেন যাতে তারা অমরত্ব লাভ করতে পারে। তাকে তারা পরশ পাথর বলতেন।

খ্রিষ্টপূর্ব 3500 অব্দের দিকে মানুষ পশু শিকার, ফসল ফলানো, জ্বালানি হিসেবে কাঠ সংগ্রহ সহ প্রোয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের কাজে একধরনের অস্ত্র ব্যবহার করত৷ কপার ও টিনকে গলিয়ে একত্র করে এ  মিশ্রণকে ঠান্ডা করে কঠিন শংকর ধাতুতে পরিণত করা হয়৷ এ শংকর ধাতুটিই হল ব্রোঞ্জ৷ এ ব্রোঞ্জ দিয়ে খুব ভালো অস্ত্র তৈরি করা যেত।

তখনকার মানবজাতির জন্য অতি প্রয়োজনীয় জিনিস ও আবিষ্কার ছিল ব্রোঞ্জ। এর আবিষ্কার মানব সভ্যতাকে অনেকদুর এগিয়ে নিয়ে যায়৷

খ্রিষ্টপূর্ব 380 অব্দের দিকে গ্রিক দার্শনিক ডেমোক্রিটাস বলেন যে, “প্রত্যেক পদার্থকে ভাঙতে থাকলে শেষ পর্যায়ে এমন একটি ক্ষুদ্র কণা পাওয়া যাবে যাকে আর ভাঙা যাবে না৷ তিনি এ কণার নাম দেন এটম  (Atom)।” এটম অর্থ অবিভাজ্য ৷

প্রায় কাছাকাছি সময়ে আরিস্টটলসহ অন্যান্য দার্শনিকেরা মনে করতেন যে, সকল পদার্থ মাটি, আগুন, পানি ও বাতাস মিলে তৈরি হয়৷ এ কারণে মানুষ এটমের ধারণা অনেকদিন পর্যন্ত গ্রহণ করেনি৷

মধ্যযুগে আরবের কতিপয় মুসলিম গবেষকরা কপার, টিন, সিসা এসব সল্পমূল্যের ধাতু থেকে সোনা তৈরি করতে চেয়েছিলেন৷ একই সাথে তারা এমন একটি মহৌষধ তৈরি করার চেষ্টা করেন যা খেলে মানুষের আয়ু অনেক বেড়ে যাবে৷ এগুলো করেও তারা অবশ্য সফল হয় নি। কিন্তু তারা অনেক চেষ্টা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন যা অনেক প্রশংসনীয়।

ফলে তারা সোনা বানাতে না পারলেও বিভিন্ন পদার্থ মিশিয়ে সোনার মত দেখতে অনেক পদার্থ তৈরি করেছিলেন এবং এসব গবেষণার বিষয়গুলো লিখে রেখেছিলেন। এসব গবেষণাকেই রসায়নের ইতিহাসে প্রথম পদ্ধতিগত রসায়নের গবেষণা বলা যায়।

রসায়ন চর্চায় প্রাচীন মিশরীয়দের অবদান অনেক।কারন তারা যে মমি তৈরি করতো তাতে তারা নানান রকমের রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করতো। 

প্রাচীন গ্রীসেও রসায়নের চর্চা শুরু হয়েছে সুপ্রাচীনকাল থেকেই। গ্রিকরা জীবন সঞ্জিবনী তৈরি করার চেষ্টা করছিলেন! আর এ বিদ্যা সম্পর্কেও জাবির ইবনে হাইয়ান অবগত ছিলেন। তার পিতা ইবনে হাইয়ানও এ গুপ্তবিদ্যাচর্চাকারী ছিলেন।

প্রাচীনকালে রসায়নকে গুপ্ত বিদ্যা বলা হতো। কারণ রসায়নবিদরা তাদের পরীক্ষা-নীরিক্ষাগুলো গোপনে করতেন। এর কারণ ছিল সাধারণ মানুষ কৌতূহলি হয়ে তার কাজে বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে।

পরবর্তী সময়ে জাবির ইবনে হাইয়ান রসায়ন শাস্ত্রের উপর ১০৮ খানা গ্রন্থ লেখেন। তাঁর মহামূল্যবান গ্রন্থগুলো রসায়ন গবেষণায় সহায়ক ভূমিকা রেখেছে।

রসায়ন বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা

রসায়নকে পাঁচটি বিভাগে অধ্যয়ন করা হয়। অর্থাৎ রসায়নের ৫ টি শাখা রয়েছে। এগুলো হলো –

  • জৈব রসায়ন (Organic Chemistry)
  • অজৈব রসায়ন(Inorganic Chemistry)
  • ভৌত রসায়ন(Physical Chemistry)
  • বিশ্লেষণী রসায়ন(Analytical Chemistry)
  • প্রাণরসায়ন(Bio Chemistry)

জৈব রসায়ন (Organic Chemistry) কাকে বলে?

রসায়নের একটি শাখা হলো জৈব রসায়ন যা হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকার্বনের জাতকসমূহের গঠন, ধর্ম, সংযুক্তি এবং প্রস্তুতি বা সংশ্লেষণ নিয়ে আলোচনা করে।

কার্বন ও হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত যৌগকে বলে হাইড্রোকার্বন এবং হাইড্রোকার্বন ও এদের থেকে উদ্ভূত যৌগসমূহকে জৈব যৌগ বলে। জৈব যৌগের প্রধান উপাদান হলাে কার্বন (C)।

জৈব রসায়নের সাথে সম্পর্কিত রসায়নের অন্যান্য শাখাসমূহ হল:-

  • Medicinal chemistry
  • Organometallic chemistry
  • Polymer chemistry
  • Physical organic chemistry
  • Stereochemistry

Medicinal chemistry: চিকিৎসা শাস্ত্রে ব্যবহৃত ঔষধের গঠন, নকশা, বিকাশ এবং সংশ্লেষণ সম্পর্কে আলোচনা করে।

Organometallic chemistry: কার্বন এবং কোন ধাতুর মধ্যে বন্ধন যুক্ত রাসায়নিক যৌগসমূহকে নিয়ে আলোচনা করে।

Polymer chemistry: পলিমার নিয়ে আলোচনা করে।

Physical organic chemistry: জৈব অণুসমূহের পারস্পরিক সম্পর্ক ও গঠন নিয়ে আলোচনা করে।

Stereochemistry: অণুতে পরমাণুর স্থানিক বিন্যাস এবং পদার্থের রাসায়নিক এবং ভৌত বৈশিষ্ট্যের উপর এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে।

অজৈব রসায়ন (Inorganic Chemistry)কি?

অজৈব রসায়ন (Inorganic Chemistry) হলো অজৈব যৌগের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং আচরণের অধ্যয়ন। এটি জৈব যৌগ ছাড়া বাকি সব রাসায়নিক যৌগ নিয়ে আলোচনা করে। অজৈব রসায়নের উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো স্ফটিক কাঠামো, খনিজ পদার্থ, ধাতু, অনুঘটক এবং পর্যায় সারণি।

অজৈব রসায়নের সাথে সম্পর্কিত রসায়নের শাখাসমূহ হলো –

  • Bioinorganic chemistry
  • Geochemistry
  • Nuclear chemistry
  • Organometallic chemistry

Bioinorganic chemistry: এ শাখায় জীবন্ত টিস্যুর সাথে ধাতব আয়নের মিথস্ক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে।

Geochemistry: এ শাখায় শিলা, খনিজ ও পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের রাসায়নিক গঠন ও পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করে।

Nuclear chemistry: তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিয়ে আলোচনা করে।

Organometallic chemistry: কার্বন এবং কোন ধাতুর মধ্যে বন্ধন যুক্ত রাসায়নিক যৌগসমূহকে নিয়ে আলোচনা করে। Solid-state chemistry — কঠিন পদার্থের সংশ্লেষণ, গঠন এবং বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

বিশ্লেষণী রসায়ন (Analytical Chemistry) কাকে বলে?

রসায়ন যে শাখায় পদার্থের রাসায়নিক উপাদানগুলোর গুণগত এবং পরিমাণগত মান নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে বিশ্লেষণী রসায়ন বলা হয়। 

বিশ্লেষণী রসায়নের সাথে সম্পর্কিত রসায়নের অন্যান্য শাখাগুলো নিম্নে দেওয়া হলো –

  • Forensic chemistry
  • Environmental chemistry
  • Bioanalytical Chemistry

Forensic chemistry: রসায়নের এ শাখায় অপরাধ অনুসন্ধানে বিভিন্ন রাসায়নিক মূলনীতি, কৌশল এবং পদ্ধতি ব্যাবহার নিয়ে আলোচনা করে।

Environmental chemistry: পরিবেশে ঘটে যাওয়া রাসায়নিক এবং জৈব রাসায়নিক ঘটনা সমূহ নিয়ে এ শাখা আলোচনা করে।

Bioanalytical Chemistry: এ শাখা নির্দিষ্ট ওষুধের উপস্থিতি শনাক্ত করতে রক্ত, প্রস্রাব, চুল, লালা এবং ঘামের মতো জৈবিক পদার্থ পরীক্ষা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

ভৌত রসায়ন (Physical Chemistry) কাকে বলে?

ভৌত রসায়নের ইংরেজি হলো Physical chemistry. এটি এমন একটি শাখা যেখানে পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্যে, রাসায়নিক কাঠামোর প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হয়। রসায়নের এই শাখায় সাধারণত রাসায়নিক বিক্রিয়ের হার, বিকিরণের সাথে অণুর মিথস্ক্রিয়া এবং গঠন ও ধর্ম নিয়ে আলোচনা করা হয়।

ভৌত রসায়নের সাথে সম্পর্কিত রসায়নের অন্যান্য শাখাগুলো  হলো:-

  • Photochemistry
  • Surface chemistry
  • Chemical kinetics
  • Quantum chemistry
  • Spectroscopy

Photochemistry: এ শাখায় আলোর প্রভাবে পদার্থের রাসায়নিক পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করে।

Surface chemistry: রসায়নের এ শাখা পদার্থের পৃষ্ঠে রাসায়নিক বিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে। যার মাঝে রয়েছে শোষণ, ভিন্নধর্মী ক্যাটালাইসিস, কলয়েড গঠন, ক্ষয়, ইলেক্ট্রোড প্রসেস এবং ক্রোমাটোগ্রাফির মতো বিষয়।

Chemical kinetics: রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার এবং যে প্রভাবগুলো বিক্রিয়ার হারকে প্রভাবিত করে ও সামনের দিকে সেসব নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়।

Quantum chemistry: সাব-এটমিক কণাসমূহের গতি এবং মিথস্ক্রিয়ার গাণিতিক বিবরণ নিয়ে আলোচনা করে। এছাড়াও এটি শক্তির পরিমাণ, তরঙ্গ-কণা দ্বৈততা, অনিশ্চয়তা নীতি এবং রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সাথে এসবের সম্পর্ক নিয়ে এ শাখা আলোচনা করে।

Spectroscopy: কোন পদার্থের অধ্যয়নে বা পদার্থটি যেসকল রাসায়নিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় সেসবের অধ্যয়নের ক্ষেত্রে পদার্থ দ্বারা সৃষ্ট তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গের শোষণ, বিকিরণ বা বিচ্ছুরণ এর ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে।

প্রাণরসায়ন (Biochemistry) কাকে বলে?

প্রাণ রসায়ন হলো জীবজন্তুতে ঘটা বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়া সমূহের অধ্যয়ন। প্রাণরসায়ন জীবজন্তুতে ঘটে যাওয়া এসব ঘটনাকে রসায়নের ভাষায় ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে।

প্রাণরসায়নের সাথে সম্পর্কিত রসায়নের অন্যান্য শাখাগুলো হলো –

  • Molecular biology
  • Genetics
  • Pharmacology
  • Clinical biochemistry
  • Agricultural biochemistry

Molecular biology: ডিএনএ, আরএনএ এবং প্রোটিন সিনথেসিসের মতো কোষের বিভিন্ন সিস্টেমের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে আলোচনা করে।

GeneticGenetics: এ শাখায় জিন, বংশগতি এবং জীবের মধ্যে বৈচিত্র্য নিয়ে আলোচনা করা হয়।

Pharmacology: এ শাখা ওষুধের কর্ম প্রক্রিয়া এবং জীবের উপর ওষুধের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে। 

  • Toxicology – ফার্মাকোলজির একটি উপশাখা হলো Toxicology. যা জীবের উপর বিষের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে।

Clinical biochemistry: বিভিন্ন রোগের কারণে দেহের প্রাণ রাসায়নিক প্রক্রিয়া ও গঠনে পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করে।

Agricultural biochemistry — উদ্ভিদ, প্রাণী এবং অণুজীবের ক্ষেত্রে যেসব রাসায়নিক ঘটনা ঘটে থাকে তা নিয়ে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

রসায়ন কি সহজ?

রসায়ন একটু কঠিন হলেও, বুঝে পড়তে পারলে মূলত একদম সহজ। এটি হতে পারে শেখার জন্য কঠিন যদি আপনি এটি সঠিকভাবে শিখতে না চান। আর যদি আপনি সময় নিয়ে আস্তে আস্তে বুঝে পড়াশোনা করেন তাহলে তা খুবই সহজ। তাই রসায়ন নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।


তো আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আশা করি রসায়ন কাকে বলে? রসায়নের জনক কে? ও এর বিভিন্ন শাখা ইত্যাদি নিয়ে অল্প কিছু হলেও ধারণা দিতে পেরেছি। তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। ধন্যবাদ।

আরও পড়ুনঃ যকৃৎ ও অগ্ন্যাশয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

পড়েদেখুনঃ

পদার্থ ও পদার্থের অবস্থা | কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে?

6 months ago
355

ডেঙ্গু জ্বর কি? ডেঙ্গু রোগের / জ্বরের লক্ষণ, ডেঙ্গু হলে করণীয় কি কি?

8 months ago
228

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Trending Now

দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ আরবি সহ অর্থ এবং ফযিলত

1 year ago
109.2k

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম – বাংলা উচ্চারণ সহ নিয়ত, দোয়া এবং পড়ার ফজিলত

2 years ago
100.5k

৭ / সাত দিনের নাম (বাংলা + ইংরেজি + আরবি)

1 year ago
66.6k

পদ কাকে বলে? পদ কত প্রকার ও কি কি?

2 years ago
46.6k

বল কাকে বলে? বল কত প্রকার ও কি কি?

2 years ago
38.1k

ধ্বনি কাকে বলে? ধ্বনি, স্বরধ্বনি,ও ব্যঞ্জনধ্বনির প্রকারভেদ

2 years ago
32.9k
  • Disclaimer
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© 2022 No Problem

  • Login
No Result
View All Result
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site

© 2022 No Problem

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In