বিল গেটস এর জীবনী এবং সফলতার গল্প

আমরা কে না চাই সফল মানুষদের মতো নিজেদের জীবন গড়ে তুলতেন। একারণে আমরা সফল মানুষদের অনুকরণ করতে এবং অনুপ্রেরণা পেতে চাই। তাদের জীবনের দিকে তাকালে বোঝা যায়, চেষ্টা করলে জীবনে সব কিছু করা সম্ভব।

আজ আমি তেমনি একজন সফল ব্যক্তির জীবনী এবং তার সফলতার গল্প নিয়ে আলোচনা করব। যিনি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ারম্যান, সাবেক প্রধান সফটওয়্যার নির্মাতা এবং সাবেক সিইও (CEO)।তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন আমি কার কথা বলতে চাচ্ছি, তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন উইলিয়াম হেনরী গেটস বা বিল গেটস।

জন্ম পরিচয়

বিল গেটস এর পুরো নাম হলো উইলিয়াম হেনরী গেটস।তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরের সিয়াটল এলাকায় ১৯৫৫ সালের ২৮ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন।

বিল গেটস বড় হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের সিয়াটলে।তার পিতার নাম উইলিয়াম এইচ গেটস সিনিয়র এবং মাতার নাম মেরি ম্যাক্সওয়েল। তার বাবা ছিলেন সিয়াটলের একজন বিখ্যাত ধনী উকিল, আর মা ছিলেন একজন ধনী ব্যাংকারের মেয়ে।তিনিও ‘United Way’ নামের একটি কোম্পানির ‘First Interstate BancSystem’ এর ‘Board of director’ হিসেবে চাকরি করতেন। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে তিনি আর্থিকভাবে সচ্ছল পরিবারেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

বিলরা তিন ভাই-বোন ছিলেন। তিন ভাই-বোনের মধ্যে বিলই একমাত্র ছেলে। তার বড় বোনের নাম ক্রিস্টিয়েন এবং ছোট বোনের নাম লিব্বি। আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন না বিল গেটসের একটি ছোট নাম আছে। পরিবারের লোকেরা তাকে “ট্রে” বলে ডাকতো।

শিক্ষাজীবন

ছোটবেলা থেকেই তার মায়ের ইচ্ছে ছিল বড় হয়ে বিল গেটস একদিন তার বাবার মত বিখ্যাত আইনজীবী হবে।কিন্তু সে ইচ্ছে আর পূরণ হয় নি। ছোট থেকেই পড়াশোনার চাপে বিরক্ত হয়ে পড়তেন তাই তিনি মনের বিরুদ্ধে কিছু করতেন না।

১৩ বছর বয়সে তিনি সিয়াটলের বিখ্যাত প্রাইভেট স্কুল “লেকসাইড স্কুলে” (১৯৬৭–১৯৭৩) ভর্তি হন। ১৯৭৩ সালে বিল লেকসাইড স্কুল থেকে তার গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সেইবার তিনি SAT পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরের পরীক্ষায় ১৫৯০ পেয়েছিলেন!

১৯৭৩ সালে Lakeside school থেকে তাঁর গ্র্যাজুয়েশন শেষ হওয়ার পরই একই বছরে তিনি হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।১৯৭৫ সালে তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হন।

ব্যক্তিগত জীবন

১৯৯৪ সালের ১ জানুয়ারী তিনি মেন্ডিলাকে বিয়ে করেন।তার ৩ জন সন্তান রয়েছে। ২ মেয়ে Jennifer Katharine ও Phoebe Adele এবং একমাত্র ছেলে Rory John. এত সম্পত্তির মালিক হলেও তার জীবন আর ১০ টা সাধারণ মানুষের মতই কাটাতে ভালবাসতেন।তাঁর স্ত্রী বিল এবং বিল গেটস মিলে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন গঠন করেন।

ওয়াশিংটনের মেডিনার লেকে পর্বত মুখি ছিমছাম তাঁর বাড়ি অবস্থিত। তাঁর বাড়ির নাম “The Gates Home”।৬৬০০০ বর্গফুট জমিতে এই বাড়িটি।এই বাড়িতে ৬০ পুট গভীর সুইমিং পুল এবং সুইমিং পুলের সাথে ওয়াটার মিউজিক সিস্টেম রয়েছে। আরো ২৫০০ ফুটের ব্যায়ামাগার এবং ১০০০ ফুটের ডাইনিং স্পেসও রয়েছে।

প্রোগ্রামিং এর হাতেখড়ি

Lakeside school থেকেই তাঁর কম্পিউটারের প্রতি আগ্রহ জন্মে।ছোট বিলের মাথায় সবসময় প্রশ্ন আসতো কিভাবে কম্পিউটার  প্রোগ্রামগুলো কাজ করে ? আর এ কৌতূহল ও আগ্রহ থেকেই এক সময় তিনি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর প্রেমে পড়ে যান।

কম্পিউটারের উপর প্রোগ্রামিং এ স্কুলেই ঘটে।প্রোগ্রামিং এর প্রতি আগ্রহ দেখে স্কুল তাকে তার গণিত ক্লাস থেকে অব্যাহতি দেয় এবং প্রোগ্রামিং অনুশীলনের ব্যবস্থা করে দেয়। এখানে বসেই বিল তার প্রথম প্রোগ্রাম তৈরি করেন। যার নাম ছিল “Tic-Tac-Toe”. এ প্রোগ্রামটি মূলত কম্পিউটারের বিরুদ্ধে গেইম খেলার জন্য ব্যবহৃত হত।

ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটনের কিছু প্রোগ্রামাররা মিলে সে সময়ে কম্পিউটার সেন্টার কর্পোরেশন (সি কিউব) নামে একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করে।তারা একটি প্রকল্প হাতে নেন যেখানে কিছু সফটওয়্যার পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিনিময়ে তারা ফ্রীতে ‘কম্পিউটার টাইম’ দেবে।তখনকার সময় কম্পিউটার মাত্র জনপ্রিয় হয়ে উঠছে তাই কম্পিউটার টাইম বেশ বড় ব্যাপার ছিল।সে সময় লেকসাইড স্কুলে সি কিউবের এক কর্মকর্তার ছেলে । যেকারণে লেকসাইড কম্পিউটার ক্লাব ফ্রীতে কম্পিউটার টাইম পেয়ে যায়। স্কুল শেষ করে বিল ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটনে, সি-কিউবের অফিসে চলে যেতেন। সেখানে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রোগ্রামিং চলতো।

মাইক্রোসফটের আরেক প্রতিষ্ঠাতা পল অ্যালেনও লেকসাইড স্কুলেরই ছাত্র ছিলেন। সি- কিউব চলাকালীন সময়ে বিল এবং পল এর সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়।  তারা দুজনেই ছিলেন প্রোগ্রামিং প্রেমী। এক সময় সি-কিউব ভেঙে যায়। তাতেও প্রোগ্রামিং থেমে যায়নি।

তারপর আইএসআই (ISI) (ইনফরমেশন সায়েন্সেস ইনকর্পোরেটেড) নামের একটি প্রতিষ্ঠান তাদের ফ্রীতে কম্পিউটার টাইম দেয়। এর বিনিময়ে তারা তাদের একটি সফটওয়্যারের ওপর কাজ করতে রাজি হন।

মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা

বিল গেটস এবং অ্যালেন তাদের নিজেদের একটি প্রতিষ্ঠান খুলার চিন্তা করেন। কোম্পানির শুরুতে বিলের একটাই স্বপ্ন ছিল “প্রত্যক ঘরের টেবিলে একটি করে কম্পিউটার, প্রত্যেক কম্পিউটারে মাইক্রোসফট এর সফটওয়্যার”। এর ধারাবাহিকতায় বিল তার বন্ধু পলের সাথে পার্টনারশীপে নিউ মেক্সিকোর “Albuquerque”এলাকায় প্রথম অফিস খুলেন। ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর মেক্সিকোর বানিজ্য সচিবের অনুমতিক্রমে MITS (Micro instrumentation and telemetry system) অধীনে একটি প্রতিষ্ঠান খুলেন। এটিই ছিল Microsoft এর প্রথম অফিস।

১৯৭৭ সালে MITS থেকে Microsoft সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে যায়। এ প্রতিষ্ঠানটি Software Development এর উপর কাজ করতে থাকে। বিল তার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠানকে নিজের দেশে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করলেন । ফলে ১৯৭৯ সালে নিউ মেক্সিকো থেকে Microsoft কোম্পানিকে ওয়াশিংটন শহরের Bellevue এ নিয়ে আসেন। এখানে এসে কোম্পানীর উন্নয়নের জন্য লোন খুঁজা শুরু করেন কিন্তু নতুন কোম্পানী বলে কেউ লোন দিতে স্বীকার হয় না । অনেক চেষ্টা করে অবশেষে কাছের এক ব্যাংক থেকে লোন পান।

১৯৮০ সালে IBM একক ব্যবহারের জন্য একটি কম্পিউটার তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেয়। “Acron” ছদ্মনামে গোপনে একটি প্রজেক্ট শুরু করে। এ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম (OS) তৈরির জন্য Microsoft কে নিয়োগ দেয়া হয়। এরপরে “Pc-dos” নামক একটি অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে IBM কে দেওয়া হয়। এ অপারেটিং সিস্টেম IBM ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেয়। PC-dos অপারেটিং সিস্টেমটি সম্পূর্ণ Microsoft দ্বারা তৈরি না। বিল গেটস ওয়াশিংটন শহরের সিয়াটল শহরের ছোট একটি হার্ডওয়ার দোকান থেকে QD-DOS(Quick and dirty dos) নামে একটি অপারেটিং সিস্টেম কিনে আনেন এবং পরবর্তীতে এটিকেই IBM এর মাইক্রোপ্রোসেসর অনুযায়ী পরিবর্তন করে Pc-dos করা হয়।

উইন্ডোজ

বিল গেটসের স্বপ্ন পূরণের বছর ছিল ১৯৮৫ সাল। নিজেদের তৈরি একটি অপারেটিং সিস্টেম বাজারজাত করণের স্বপ্ন দেখছিলেন।১৯৮৫ সালের ২০ নভেম্বর Microsoft তাঁদের প্রথম অপারেটিং সিস্টেম Windows 1.0 প্রকাশ করে।

IBM এর আওতা থেকে ১৯৯২ সালে তিনি মুক্ত হলেন।পরে আলাদাভাবে Microsoft Windows এর এডিশনগুলো ছাড়তে লাগলেন। Microsoft এর বাজার চড়া হতে লাগল। এভাবে আস্তে আস্তে Microsoft বাজারে বেশ ভাল ভাবে নিজের জায়গা নিয়ে নিল।একের পর এক নতুন আবিষ্কার বাজারে আসতে থাকল এবং তা ব্যাপকভাবে সাড়া পেল।

উইন্ডোজের ভার্সনসমূহ

  • ১৯৯০ সালে Windows 3.0
  • ১৯৯৫ সালে Windows 95
  • ১৯৯৮ সালে Windows 98
  • ১৯৯৯ সালে Windows 2000, Office 2000, ও Windows ME
  • ২০০০ সালে Microsoft C# ভাষা ও Microsft.net এর উদ্ভব।
  • ২০০১ সালে Windows Xp
  • ২০০৫ সালে Windows Xp Media Centre 2005 এবং Xbox 360 এর প্রচলন।
  • ২০০৬ সালে Windows Vista প্রতিষ্ঠা।
  • ২০০৭ সালে Microsoft word 2007
  • ২০০৮ তে Microsoft Windows server 2008 এর সূচনা
  • ২০০৯ তে Windows 7 প্রতিষ্ঠা
  • ২০১২ সালে Windows 8
  • ২০১৩ সালে Windows 8.1
  • ২০১৪ সালে Windows 10

সাফল্য

বিল গেটসকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি। বিশ্বের সবাই অবাক হয়ে তাকে এবং Microsoft এর কাজ দেখেছে।Windows হলো চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম আর এ অপারেটিং সিস্টেমের কারণেই ঘরে ঘরে কম্পিউটার চালানো সম্ভব হয়েছে।আগে কোড লিখে লিখে কম্পিউটার চালাতে হত সেটি আর থাকছে না।এ কারণে কম্পিউটার চালানো অনেক সহজতর হয়ে গেল।আর অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের চেয়ে Windows চালানো অধিক সহজ। যার ফলে Microsoft কোম্পানি ব্যাপক সাফল্য পায়।

আর সাফল্যের সাথে বিল গেটসের যশ, খ্যাতি, ক্ষমতা, সম্মান এবং অর্থ বাড়ে। মাত্র ৩২ বছর বয়সে অর্থাৎ, ১৯৮৭ সালে Fobers পত্রিকায় ৪০০ বিলিওয়ানের মধ্যে বিলের নাম চলে আসে। নিজের আত্ম প্রচেষ্টায় হয়ে ওঠা সবচেয়ে কম বয়স্ক বিলিয়নার হিসেবে তকন তাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয় ।কিছুদিনের মধ্যেই আরো যোগ হয়ে হয় ৯০০ বিলিয়ন।

  • Fobers পত্রিকা জরীপ অনুযায়ী ১০৯৩-২০০৭ সাল পর্যন্ত টানা ১৬ বছর বিশ্বের ১ নাম্বার ধনী ব্যাক্তি ছিলেন তিনি।

  • যুক্তরাষ্টের বিখ্যাত Times ম্যাগাজিন তাকে “One of the 100 people who most influenced the 20th century” এর তালিকায় ১ম স্থানে থাকেন।২০০৪, ২০০৫ ও ২০০৬ সালেও ১ম স্থান ধরে রাখেন

  • ২০০৫ সালে Times বিল গেটসের স্ত্রী ‘মেলিন্ডা’ কে “Person of the year”পুরস্কার হিসেবে ভূষিত করেন।

  • ২০০৫ সালেই ইংল্যান্ডের রানী ২য় এলিজাবেথ তার স্ত্রী ” মেলিন্ডাকে”Honorary Knight Commander of the Order of the British Empire (KBE)”পদকে ভূষিত করেন।

লেখক হিসেবে বিল গেটস

বিল গেটস লিখতে খুব ভালবাসেন। বিভিন্ন পত্রিকায় তিনি গবেষনামূলক লেখা লিখেছেন। ১৯৯৯ সালে মাইক্রোসফটের Nathan Myhrvold এবং সাংবাদিক Peter Rinearson এর সাথে এক হয়ে একটি বই লিখেন। বইটির নাম “The road ahead”। তার লিখা প্রযুক্তিগত বই Business @ the speed of thought ১৯৯৯ সালে পাবলিশ হয়। তাছাড়া বিল গেটসকে নিয়ে অনেক ডকুমেন্টারি ফিল্ম তৈরি হয়েছে। যার মধ্যে ২০১০ সালে তৈরীকৃত Waiting for “Superman” এবং বিবিসি ডকুমেন্টারি সিরিজের “The Virtual Revolution” উল্লেখযোগ্য।

সম্মানসূচক ডক্টরেট উপাধি লাভ

বিল গেটস বিভিন্ন জায়গা থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট উপাদি লাভ করেন। এগুলো হলো –

  • ২০০০ সালে নায়েনরোড বিজনেস ইউনিভার্সিটিট, ব্রিউকেলেন, নেদারল্যান্ড থেকে।
  • ২০০২ সালে রয়েল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি, স্টকহোম, সুইডেন থেকে।
  • ওয়াসেদা ইউনিভার্সিটি, টোকিও, জাপান, ২০০৫;
  • এপ্রিল ২০০৭ সালে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বেইজিং, চীন থেকে।
  • হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, জুন ২০০৭
  • ক্যারোলিন্সকা ইন্সটিটিউটেট, স্টকহোম, জানুয়ারী ২০০৮ 
  • জুন ২০০৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পান।

পুরস্কার

১৯৯২ সালে ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন পুরস্কার লাভ করেন।

বিল গেটসের সেরা কিছু উক্তি

বিল গেটসের সেরা কিছু উক্তি হলো –

” সবচেয়ে অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুন, অনেককিছু শিখতে পারবেন। “

“আপনি যদি কোনকিছু ভালোভাবে না করতে পারেন, অন্তত চেষ্টা করুন।”

“ধৈর্য্যই হলো সাফল্যের প্রথম শর্ত। “

“প্রতিদিন নিজের সেরাটা দিতে হবে।”

“আমাদের প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পিছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।”

এছাড়া তাঁর আরও অনেক উক্তি রয়েছে।


আজ এখানেই থাকল। আশা করি সংক্ষিপ্ত পরিসরে বিল গেটস এবং তার সফলতার গল্প কিছুটা হলেও তুলে ধরতে পেরেছি। পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে পরিবার-পরিজন ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু।

3 thoughts on “বিল গেটস এর জীবনী এবং সফলতার গল্প”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *