সুইডিস প্রকৃতিবিদ ক্যারোলাস লিনিয়াসের (১৭০৭-১৭৭৮) সময় থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত জীবজগৎকে দুটি রাজ্যে শ্রেণীবিন্যাস করা হতো।এগুলো হলো –
- উদ্ভিদজগৎ এবং
- প্রাণী জগৎ
বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার ফলে বর্তমান সময়ে কোষের ডিএনএ (DNA) এবং আরএনএ (RNA) এর প্রকারভেদ এবং জীবদেহে কোষের বৈশিষ্ট্য, কোষের সংখ্যা এবং খাদ্যাভ্যাসের তথ্য উপাত্তের উপর ভিত্তি করে 1969 সালে R.H.Whittaker জীবজগৎকে 5 টি রাজ্যে ভাগ করার প্রস্তাব করে।
আরও পড়ুন – জীববিজ্ঞানের ধারণা ও শাখা
কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে মারগুলিস, হুইটেকার এর শ্রেণীবিন্যাসের পরিবর্তিত এবং বিস্তারিত রূপ দেন। মারগুলিস সমস্ত জীব জগতকে দুটি সুপার কিংডমে এবং পাঁচটি রাজ্যে ভাগ করেন। আর রাজ্য পাঁচটি এ দুটি সুপার কিংডমে আওতাভুক্ত করেন। এগুলো হলো –
- সুপার কিংডম ১, প্রোক্যারিওটা
- সুপার কিংডম ২, ইউক্যারিওটা
রাজ্য ৫ টি হলো –
- মনেরা (রাজ্য-১)
- প্রোটিস্টা (রাজ্য-২)
- ফানজাই (রাজ্য-৩)
- প্লান্টি (রাজ্য-৪)
- অ্যানিমেলিয়া (রাজ্য-৫)