No Problem
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site
  • Login
No Result
View All Result
No Problem
No Result
View All Result
  • একাডেমিক
  • ➡
  • বিজ্ঞান
  • আইসিটি (ICT)
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • ইসলাম
  • ইঞ্জিনিয়ারিং
  • প্রযুক্তি
  • ➡
  • অনলাইনে আয়
  • প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য
  • লাইফ স্টাইল
Home প্রযুক্তি প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য কম্পিউটার

কম্পিউটার কাকে বলে? কম্পিউটারের জনক কে?

Israt Jahan by Israt Jahan
in কম্পিউটার
0
40
SHARES
2k
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

আজ আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি তা হলঃ কম্পিউটার কাকে বলে? কম্পিউটারের জনক কে? এবং কম্পিউটারের প্রকারভেদ।

বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অন্যতম একটি কেন্দ্রীয় টুল হলো কম্পিউটার। এটি ছাড়া বর্তমান বিশ্ব কল্পনা করা অসম্ভব। এটি একটি অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। চলুন তাহলে কম্পিউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

কম্পিউটার কাকে বলে

কম্পিউটার কি বা কাকে বলে?

গ্রিক শব্দ Compute অর্থ হিসাব বা গণনা করা। এই compute শব্দ থেকে  Computer শব্দটি  এসেছে। Computer শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র।ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৩ এবং ১৮৭১ সালের মধ্যে এ ডিভাইস ডিজাইন করেছিলেন। বিশেষভাবে, কম্পিউটারের  ৩ টি মুখ্য কাজ রয়েছে।

  • প্রথম কাজ হলো, ডাটা গ্রহণ করা। যাকে ইনপুটও বলা হয়।
  • দ্বিতীয় কাজ হলো, গ্রহণ করা ডাটা প্রসেস করা।
  •  তৃতীয় কাজ হলো প্রসেস করা ডাটা আমাদের দেখানো। যাকে আমরা “Output” ও বলা হয়।

Input of data >> processing of data >> data output.

Computer এর পূর্ণরুপ হলো:

  • C = Commonly 
  • O = Operated
  • M = Machine
  • P = Particularly
  • U = Used for   
  • T =Technical 
  • E = Education
  • R = Research

অর্থাৎ, Commonly Operated Machine Particularly Used for Technical Education and Research. 

কম্পিউটার এমন একটি যন্ত্র যার সাহায্য অনেক তথ্য-উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণ করা যায়। তাছাড়া এটি একটি ইলেক্টোনিক যন্ত্রও। এর সাহায্য তথ্য প্রদান, প্রক্রিয়াকরণ, আউটপুট প্রদর্শন ও তথ্য সংরক্ষন করা যায়। এর মাধ্যমে জটিল হিসাব-নিকাশ থেকে শুরু করে স্থির বা চলন্ত ছবি দেখা ও শব্দ শোনা, তথ্য আদান-প্রদান করা সহ নানা ধরনের কাজ করা যায়। সহজ কথায়, যে ইলেক্টোনিক যন্ত্র তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে তাকে কম্পিউটার বলা যায়।

অক্সফোর্ড ডিকশনারী অনুসারে, “কম্পিউটার হলো হিসাব-নিকাশ করা বা অন্য কোন যন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করার ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং উৎপাদন করে।

কম্পিউটারের জনক কে?

হাওয়ার্ড অ্যাইকনকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। কারণ তিনি সর্বপ্রথম কম্পিউটার আবিষ্কার করেছিলেন। পরে চার্লস ব্যাবেজ আধুনিক ভার্সন আবিষ্কার করেন বলে তাকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।

অর্থাৎ, কম্পিউটারের জনক হলো হাওয়ার্ড অ্যাইকন। আর আধুনিক কম্পিউটারের জনক হলো চার্লস ব্যাবেজ।

কম্পিউটারের ব্যবহার শিখতে চাইলে অবশ্যই পড়ুনঃ কম্পিউটার কি? কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার

কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য

সবকিছুর মতো কম্পিউটারেরও নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলো হলো –

  • হাই স্পিড
  • নির্ভুলতা
  • বিশ্বাসযোগ্যতা
  • স্মৃতিশক্তি
  • বহুমুখিতা
  • ক্লান্তিহীনতা
  • অসীম জীবনীশক্তি ইত্যাদি ।

কম্পিউটারের ব্যবহার

  • লেখালিখির কাজে অফিস আদালতে ব্যবহৃত হয়।
  • আবহাওয়ার পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণের কাজে।
  • বিভিন্ন জিনিস যেমন – মোটরগাড়ি, বাড়ি, রাস্তা, ব্রিজ ইত্যাদি ডিজাইন করতে।
  • মুদ্রণশিল্পে প্রকাশনামূলক যে কোন কাজে।
  • শিক্ষাক্ষেত্রে এবং বিভিন্ন ধরনের গবেষণামূলক কাজে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।
  • ভিডিও দেখা, টিভি দেখা, গান শোনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
  • সংবাদ প্রেরণের ক্ষেত্রে।
  • বর্তমানে অফিসের যাবতীয় ব্যবস্থাপনার কাজে, ব্যাংকিং, শেয়ার বাজার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনের হিসাব সংরক্ষণ ও তৈরি করতে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় ইত্যাদি।

কম্পিউটারের প্রকারভেদ

বর্তমান পৃথিবীর ব্যবহৃত কম্পিউটারগুলোকে অনেক ভাবে শ্রেনিবিভাগে ভাগ বা প্রকারভেদ করা যায়ঃ

  • কাজের ধরন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে কম্পিউটারের প্রকারভেদ
  •  গঠন ও কাজের প্রকৃতি অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ।
  • ডিজিটাল কম্পিউটার বা আকার, আয়তন ও কার্যকারিতা অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ।

কাজের ধরণ ও ব্যবহার ক্ষেত্র  অনুসারে কম্পিউটার দুই ভাগে ভাগ  করা যায়। যেমনঃ

  • কম্পিউটারটি বিশেষ কাজের জন্য ব্যবহার।
  •  কম্পিউটার টি সাধারণ কাজে ব্যবহারের জন্য।

গঠন ও কাজের ধরণ বা প্রযুক্তি অনুসারে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথাঃ

  • অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog computers)
  • ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital computers)
  • হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid computers)

অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog computers)

Analog শব্দটি ইংরেজি Analogy থেকে এসেছে। এর অর্থ সাদৃশ্য। এ কম্পিউটার অ্যানালগ সংকেত ব্যবহার করে কাজ করে।

যেমন – সরু কাচনলের মাঝে পারদের উঠানামার উপর নির্ভর করে থার্মোমিটার উষ্ণতা পরিমাণ করে। এককথায়, উষ্ণতা উঠা-নামার সাথে পারদের উঠা-নামার সাদৃশ্যকেই থার্মোমিটার কাজে লাগায়। ঠিক এমনভাবেই অ্যানালগ কম্পিউটারও এ ধরণের নানারকম ভৌত রাশি পরিমাণ করে আর সে মাপের পরিবর্তনকে খতিয়ে দেখে।

অ্যানালগ কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ

  • এটি অ্যানালগ সংকেত ব্যবহার করে কাজ করে।
  • Input ও Output দুটোয় অ্যানালগ প্রকৃতির।
  • একটি কাজের জন্য তৈরিকৃত কম্পিউটার অন্য কোন কাজে ব্যবহার করা যায় না।
  • কাজের সুক্ষ্মতা খুবই কম।
  • নির্দিষ্ট কোন কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • যেমন – মোটর গাড়ির স্পিডোমিটার।

ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)

Digit শব্দ থেকে ডিজিটাল শব্দের উৎপত্তি হয়। বর্ণ, সংখ্যা,সংকেত,প্রতীক ইত্যাদি ইনপুট হিসেবে ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। এ কম্পিউটার ০ ও ১ দিয়ে সব কাজ করে থাকে।

ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য:

  • ০ ও ১ এ দুটি প্রতীক দিয়েই সব ধরণের কাজ করে।
  • কাজের সুক্ষ্মতা ১০০%
  • প্রায় সব ধরণের কাজে এ কম্পিউটার ব্যবহার করা যায়।
  • ফলাফল সরাসরি মনিটরে প্রদর্শিত হয়।

হাইব্রিড কম্পিউটার ( Hybrid Computer)

ডিজিটাল ও অ্যানালগ এ দু’ধরণের কম্পিউটার প্রযুক্তির সমন্বয়ে মিশ্র প্রযুক্তির সাহায্যে তৈরি কম্পিউটারকে হাইব্রিড কম্পিউটার বলে।

হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ

  • এটি অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের মিশ্রণে তৈরি।
  • এ কম্পিউটারের ইনপুট অ্যানালগ প্রকৃতির আর আউটপুট ডিজিটাল প্রযুক্তির।
  • এর গঠন জটিল প্রকৃতির।
  • বিশেষ ধরণের কাজের জন্য এ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। যেমন – মহাকাশ গবেষণা, ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ইত্যাদি।

আবার ডিজিটাল কম্পিউটার বা আকার, আয়তন ও কার্যকারিতা অনুসারে কম্পিউটার চার প্রকার। যথা:-

  • সুপার কম্পিউটার (Supur computers)
  • মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Main Frame computers)
  • মিনি কম্পিউটার (Mini computers)
  • মাইক্রো কম্পিউটার (Micro computers / PC)

সুপার কম্পিউটার (Supur computers)

সবচেয়ে শক্তিশালী, দ্রুতগতিসম্পন্ন এবং ব্যয়বহুল কম্পিউটার হলো সুপার কম্পিউটার। আকারের দিক থেকেও এটি সবচেয়ে বড়।

এ কম্পিউটার অত্যন্ত দ্রুত গতিতে কাজ করে। এটি প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন বিলিয়ন হিসাব করতে পারে। জটিল জটিল কাজে, বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে এ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Main Frame computers)

মেইনফ্রেম কম্পিউটার সুপার কম্পিউটারের চেয়ে একটু ছোট আকারের। এটি এমন বড় কম্পিউটার যার সাথে অনেকগুলো কম্পিউটার যুক্ত করে এক সাথে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে।

মিনি কম্পিউটার (Mini computers)

মিনি কম্পিউটার মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে অনেক ছোট কিন্তু পার্সোনাল কম্পিউটারের চেয়ে বড় হয়ে থাকে। একে মধ্যম সারির কম্পিউটার বলা হয়। এর কাজের ক্ষমতা কম।

মাইক্রো কম্পিউটার (Micro computers / PC)

মাইক্রো প্রসেসর দিয়ে তৈরি বহুল ব্যবহৃত কম্পিউটার হলো মাইক্রো কম্পিউটার। একে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি (PC) ও বলা হয়। কারণ এ কম্পিউটার একজন ব্যবহার করতে পারে। এটি সহজে বহন করা যায় এবং দাম কম।

আবার মাইক্রো কম্পিউটার পাঁচ প্রকার । যথা:-

  • ডেক্সটপ কম্পিউটার (DeskTop Computer)
  • ল্যাপটপ কম্পিউটার (LapTop Computer)
  • পামটপ কম্পিউটার (Palmtop computer)
  • নোটবুক কম্পিউটার (NoteBook Computer)
  • পকেট কম্পিউটার (Pocket computer)

ডেক্সটপ কম্পিউটার (DeskTop Computer)

Desk অর্থ টেবিল। যে মাইক্রোকম্পিউটার টেবিলে স্থাপন করে ব্যবহার করা যায় তাকে ডেক্সটপ কম্পিউটার বলে। সাধারণত অফিস আদালতে এ ধরণের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

ল্যাপটপ কম্পিউটার (LapTop Computer)

Lap শব্দের অর্থ কোল। কোলের উপর বসিয়ে যে কম্পিউটার ব্যবহার করা যায় তাকে ল্যাপটপ কম্পিউটার বলে।

এ কম্পিউটার ডেক্সটপ কম্পিউটারের চেয়েও অনেক বেশি বিদ্যুৎসাশ্রয়ী এবং আকারে অনেক ছোট। এতে টাচপ্যাড ব্যবহার করা হয় এবং সহজে বহন করা যায়।

পামটপ কম্পিউটার (Palmtop computer)

Palm অর্থাৎ, হাতের তালুর মাঝে রেখে কাজ করা যায় এমন কম্পিউটারকে পামটপ কম্পিউটার বলে। একে পিডিএ (পার্সোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট /PDA) বা হ্যান্ড হেল্ড বা পকেট কম্পিউটারও বলা হয়।

নোটবুক কম্পিউটার (NoteBook Computer)

ল্যাপটপ কম্পিউটারের চেয়ে ছোট কম্পিউটার হলো নোটবুক কম্পিউটার। এটি সহজে বহন করা যায়। এর দাম ল্যাপটপের চেয়ে কম।

পকেট কম্পিউটার (Pocket computer)

পকেট কম্পিউটার আকারে ছোট। এর দামও কম

আরও পড়ুনঃ অপারেটিং সিস্টেম কি? অপারেটিং সিস্টেম কীভাবে কাজ করে?

এতক্ষন আমরা কম্পিউটার কাকে বলে? কম্পিউটারের জনক কে? এবং কম্পিউটারের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানলাম। এবার চলুন জেনে নেই কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে?

কম্পিউটার কীভাবে কাজ করে?

৪ টি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কম্পিউটার তার যাবতীয় কাজ করে থাকে। এগুলো হলো –

  1. যেকোন সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহারকারী কর্তৃক তৈরি নির্দেশ সেট বা প্রোগ্রাম কম্পিউটার মেমোরিতে সংরক্ষণ করে।
  2. Keyboard, মাউস ইত্যাদির সাহায্যে কম্পিউটার ডাটা গ্রহণ করে এবং প্রয়োজনে তা সংরক্ষণ করেও রাখে।
  3. ডাটা প্রসেস করে কম্পিউটার তথ্য নির্বাহ করে।
  4. মনিটর, প্রিন্টার ইত্যাদি আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ করে এবং ভবিষ্যতে যাতে এই ফলাফল পুনরায় ব্যবহার করা যায় সেজন্য সংরক্ষণ করে।

কম্পিউটার আসক্তির কুফল

কম্পিউটার কাকে বলে?, বৈশিষ্ট্য, কম্পিউটারের জনক কে এসব জানার পাশাপাশি এর প্রতি আসক্তির কুফল সম্পর্কেও জেনে নেই। কম্পিউটারে আসক্ত হলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের বেড়ে ওঠার জন্য মাঠে মাঠে ছোটাছুটি করতে হয়, খেলতে হয়। যে সময় খেলার মাঠে খেলার কথা সে সময় ঘরের কোনায় কম্পিউটারের সামনে মাথা গুঁজে বসে থাকাটা মোটেই ভালো কাজ নয়।

পড়ুন – তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুফল ও কুফল

কম্পিউটারে আসক্ত হয়ে পড়লে কম্পিউটারের বাইরের কথা চিন্তাও করা যায় না। চলুন তাহলে কম্পিউটারল আসক্তির কুফল সম্পর্কে জেনে নেই –

  • প্রচুর সময় ও অর্থ ব্যয় হয়।
  • অনেকক্ষণ ধরে কম্পিউটার নিয়ে কাজ করার ফলে শরীরের দেহভঙ্গি ঠিক থাকে না এ কারণে মাংসপেশির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে, রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়।
  • ঘাড়, কোমর ব্যথা হয়।
  • ঘাড়ের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়।
  • কাঁধে ও হাতে ব্যথা হতে পারে।
  • মাথা ব্যথ, চোখ ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখ, চোখে পানি পড়া ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে ইত্যাদি।

কম্পিউটার আসক্তির কুফল থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়

প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় কম্পিউটার ব্যবহার করাকে কম্পিউটার আসক্তি বলা হয়। বর্তমানে শিশু, ছেলেমেয়ে, বয়স্ক ব্যক্তিরা সহ কম্পিউটারের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে। একজন যখন তার মা-বাবা, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনকে সময় না দিয়ে সেই সময়টাও কম্পিউটারের পেছনে ব্যয় করে তখন বুঝতে হবে তার কম্পিউটারে আসক্তি জন্মেছে। এ আসক্তি মারাত্মক ক্ষতি করে। বিশেষ করে কাজ কর্মে ক্ষতি, লেখাপড়ায় সমস্যা, মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত ইত্যাদি।

পড়ুন – হ্যাকিং কি বা কাকে বলে? হ্যাকার কে? কত প্রকার ও কি কি?

এই আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তাকে অবশ্যই আনন্দ পাওয়া শিখিয়ে দিতে হবে। সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে খেলাধুলা। সে কতক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহার করবে তা নির্ধারণ করে দেওয়া। মাঝে মাঝে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া। মজার মজার গল্পের বই কিনে দেওয়া এবং নিয়মিত তাকে যথাযথভাবে পর্যবেক্ষণ করলে কম্পিউটার আসক্তি থেকে রক্ষা পাবে।

মনে রাখবেন, কম্পিউটার খুব চমৎকার একটা যন্ত্র। আমরা সেটাকে ব্যবহার করব কিন্তু সেটা যেন কখনো আমাদের ব্যাবহার না করে।


ত আজ এ পর্যন্তই থাকলো। কম্পিউটার কাকে বলে? কম্পিউটারের জনক কে? এবং কম্পিউটারের প্রকারভেদ নিয়ে লিখা এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর এ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।

পড়েদেখুনঃ

কিবোর্ড কি? কি বোর্ড কত প্রকার ও কি? কি-বোর্ডের বিভিন্ন অংশ

2 weeks ago
40

ROM এর পূর্ণরূপ কি? রম কাকে বলে? Rom কত প্রকার ও কি কি?

3 weeks ago
16
Tags: কম্পিউটারকম্পিউটার কিকম্পিউটার কীভাবে কাজ করে
Solve the Puzzle Solve the Puzzle Solve the Puzzle
ADVERTISEMENT

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Trending Now

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম – বাংলা উচ্চারণ সহ নিয়ত, দোয়া এবং পড়ার ফজিলত

1 year ago
66.7k

দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ আরবি সহ অর্থ এবং ফযিলত

8 months ago
33.2k

পদ কাকে বলে? পদ কত প্রকার ও কি কি?

1 year ago
30.5k

ধ্বনি কাকে বলে? ধ্বনি, স্বরধ্বনি,ও ব্যঞ্জনধ্বনির প্রকারভেদ

1 year ago
25.2k

কারক কাকে বলে? কারক কত প্রকার ও কি কি?

1 year ago
22.1k

বল কাকে বলে? বল কত প্রকার ও কি কি?

11 months ago
19.3k
  • About
  • Privacy & Policy
  • Contact Us

© 2022 No Problem

  • Login
No Result
View All Result
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site

© 2022 No Problem

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In