No Problem
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site
  • Login
No Result
View All Result
No Problem
No Result
View All Result
  • একাডেমিক
  • ➡
  • বিজ্ঞান
  • আইসিটি (ICT)
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • ইসলাম
  • ইঞ্জিনিয়ারিং
  • প্রযুক্তি
  • ➡
  • অনলাইনে আয়
  • প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য
  • লাইফ স্টাইল
Home প্রযুক্তি প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য

আইপি অ্যাড্রেস (IP Address) কি? IP Address কিভাবে কাজ করে?

Israt Jahan by Israt Jahan
in প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য
0
70
SHARES
3.5k
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে মোটামোটি সবাই IP (Internet Protocol) Address সম্পর্কে জানে এবং দেখেছে। কিন্তু অনেকেই আছে যারা আইপি অ্যাড্রেস (IP Address) সম্পর্কে জানে না।

তাই যারা জানে না আজ তাদের নিয়েই আমার এ আর্টিকেল লিখা। তাহলে চলুন প্রথমেই জেনে নেই IP Address কী?

আইপি অ্যাড্রেস

IP (Internet Protocol) Address কি?

IP এর পূর্ণ রূপ হলো – Internet Protocol. ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবস্থায় নেটওয়ার্কে অবস্থিত প্রতিটি কম্পিউটারের একটি অনন্য বা অদ্বিতীয় অ্যাড্রেস বা আইডেন্টিটি থাকে। এ অ্যাড্রেস বা আইডেন্টিকে আইপি(IP) এড্রেস বলে।আইপি অ্যাড্রেসের দুটি অংশ রয়েছে।যথাঃ

  • নেটওয়ার্ক অংশ এবং
  • হোস্ট অংশ।

প্রতিটি প্রতিটি হোস্টকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করার জন্য আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি হোস্টের আবার একটি করে ফিজিক্যাল এড্রেস থাকে যাকে ম্যাক এড্রেস বলা হয়। এটি ডিভাইস তৈরিকারক কোম্পানি ঠিক করে দেয়। তাছাড়াও প্রতিটি হোস্টের আবার একটি করে লজিক্যাল অ্যাড্রেস প্রয়োজন হয়। এই লজিক্যাল অ্যাড্রেসকে বলা হয় ইন্টারনেট প্রটোকল আইপি অ্যাড্রেস।

আইপি অ্যাড্রেস ব্যতীত কোন হোস্ট বা কম্পিউটার ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হতে পারে না। অর্থাৎ নেটওয়ার্কে প্রতিটি কম্পিউটার একে অন্যের সাথে যোগাযোগের জন্য আইপি এড্রেসের প্রয়োজন।

আমরা IP (Internet Protocol) Address ব্যবহার করি কেন?

আইপি অ্যাড্রেস (Internet Protocol) একটি সাংখ্যিক লেবেল। এটি একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক থেকে প্রতিটি ডিভাইসের জন্য নির্ধারিত হয়। Network এর মাধ্যমে প্রতিটি কম্পিউটার যোগাযোগ করার জন্য Internet Protocol (IP) Address ব্যবহৃত হয়।

এক কথায় বলা যায় IP Address হল একটি Network এর Node বা Host সংযোগ এর Logical Identifier. IP Network এ প্রতিটি Host কে একটি নির্দিষ্ট নাম্বার দিয়ে চিহ্নিত করা করা হয়।এই নাম্বারই হচ্ছে IP (Internet Protocol). IP(Internet Protocol) 32 Bit এর হয়।একে ৮ Bit করে ৪ ভাগে ভাগ করা যায় ।

আরো জানুনঃ ওয়াইফাই (Wi-Fi) কী? কিভাবে কাজ করে? এর বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা-অসুবিধা

আইপি অ্যাড্রেস এর (Internet Protocol) শ্রেণীবিভাগ: 

ভার্সন অনুসারে আইপি অ্যাড্রেসকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা:-

  • IPv4 (আইপি ভার্সন ৪)
  • IPv6 (আইপি ভর্সন ৬)

IPv4 (আইপি ভার্সন ৪)

IPv4 এর পূর্ণ রূপ হলো Internet Protocol Version 4 . অর্থাৎ এটি হলো Internet Protocol এর ৪র্থ সংস্করণ। Standard Internetworking পদ্ধতির মূল প্রোটকল হলো এই IPv4।

আইপি ভার্সন ৪ বা IPv4 এর সর্ব প্রথম সংস্করনের জন্য ১৯৮৩ সালে ARPANET(Advanced Research Projects Agency Network ) কর্তৃক এটি তৈরি করা হয়। এটি ৩২ বিট এর অ্যাড্রেস স্পেস। এর মাধ্যমে মিনিমাম ৫ বিলিয়ন অ্যাড্রেস ব্যবহার করা সম্ভব। আইপি ভার্সন 4 কে 4 টি অকটেড এ ভাগ করা হয়। প্রতিটি ভাগে আবার ৮টি করে বিট রয়েছে।

নেটওয়ার্ক গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী IPv4 এখন প্রায় বিলুপ্ত হওয়ার পথে। বর্তমানে আমরা আমাদের ফোন ও কম্পিউটারে যে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছি সেগুলো হলো IPv4 এর নেটওয়ার্ক। যেমন –

IPv4 Addressing

IP AddressBitsPrefixSubnet Mask
83/29255.255.255.248
164/28255.255.255.240
325/27255.255.255.224
646/26255.255.255.192
1287/25255.255.255.128

IPv6 (আইপি ভর্সন ৬)

Internet Assigned Numbers Authority (IANA) আইপি অ্যাড্রেসের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করেন। যার নাম IPv6. IPv6 এর পূর্ণ রূপ হলো- Internet Protocol Version 6

IPv6 ১২৮ বিটের একটি স্পেস। এটি প্রায় 340 Undecillion (Undecillion হলো ৩৪০ এর পর আরো ৩৬ টি ০) অ্যাড্রেস প্রধান করে।বর্তমানে অনেক জায়গায় IPv6 এর ব্যবহার শুরু হয়ে গেছে। IPv4 ভার্সন থেকে IPv6 ভার্সনে রুপান্তরের ফলে বর্তমানে ইন্টারনেটে উভয় Protocol ব্যবহার হচ্ছে। আর এই কাজটি সহজ করার জন্য Internet Engineering Task Force (IETF) কয়েকটি সিস্টেম তৈরি করেছে।এগুলো হলো-

  • Dual Stack
  • Tunneling
  • Translation

Dual Stack

যে পদ্ধতিতে কোন একটি নেটওয়ার্কে একই সাথে IPv4 ও IPv6 Protocol ব্যবহার করা যায় তাকে Dual Stack বলা হয়।

Tunneling

যে পদ্ধতিতে IPv4 নেটওয়ার্কের ভিতর দিয়ে IPv6 এর প্যাকেটসমূহ চলাচল করতে পারে তাকে Tunneling বলে।

Translation

এ পদ্ধতিতে একটি IPv4 ও IPv6 Protocol যুক্ত ডিভাইসের মধ্যে যোগাযোগের জন্য NAT64 নামক একটি Translation পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

NAT64 এ  IPv4 এ্যাড্রেস থেকে IPv6 এ্যাড্রেসে এবং একটি IPv6 এ্যাড্রেস থেকে IPv4 এ্যাড্রেসে প্যাকেটসমূহকে Translate করা হয়।

Class or Type of IP

ক্লাস অনুযায়ী আইপি অ্যাড্রেসকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয় । এবং প্রত্যেক ক্লাস এর একটি রেঞ্জ রয়েছে।  যথা:-

  • Class A ( ক্লাস এ )
  • Class B ( ক্লাস বি )
  • Class C ( ক্লাস সি )
  • Class D ( ক্লাস ডি )
  • Class E ( ক্লাস ই )
Class NameIP Range
A0-127
B128-191
C192-223
D224-239
E241-250

Class of IP

চলুন এবার জেনে নেই , IP এর ক্লাস গুলো কীভাবে কাজ করে।

Class A

যেসব IP Address এর প্রথম Bit বাইনারি 0 থেকে শুরু হয় সেগুলো হচ্ছে Class A এর IP.নেটওয়ার্ক Bit যদি Host Bit এর তুলনায় কম হয় তাহলে সেটা Class A এর IP Address . Class A আইপি অ্যাড্রেসের প্রথম অকটেডটি হল নেটওয়ার্কের জন্য এবং শেষ ৩টি অকটেড হল হোস্ট এর জন্য ।

মোটকথা প্রথম ৮টি বিট হল নেটওয়ার্কের জন্য এবং শেষের ২৪টি বিট হল হোস্টের জন্য।Class A IP শুরু হয় 0.0.0.0 থেকে 127.255.255.255 পর্যন্ত এবং শেষ হয় 127 এ গিয়ে ।

NetworkHostHostHost
8 Bit8 Bit8 Bit8 Bit

এই Class A আইপি অ্যাড্রেস শুরু হয় 0.0.0.0 থেকে 127.255.255.255 পর্যন্ত। আমাদের নেটওয়ার্কে অনেক বেশি পরিমান হোস্টের প্রয়োজন পড়লে আমরা Class A এর আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারি। যেমন -10.0.0.1 থেকে 126.255.255.254

Class B

Class B আইপি অ্যাড্রেস শুরু হয় 128.0.0.0 থেকে এবং এটি 191.255.255.255 পর্যন্ত যেয়ে শেষ। এই Class B IP Address এর প্রথম দুটি বিটের মান হবে 10. এর প্রথম ১৬ টি বিট হলো নেটওয়ার্ক বিট এবং বাকি ১৬ টি বিট হলো হোস্ট বিট।

যখন নেটওয়ার্কে নেটওয়ার্ক ও হোস্টের সংখ্যা সমান দরকার তখন চাইলে আমরা Class B এর আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারি ।

NetworkHostHostHost
8 Bit8 Bit8 Bit8 Bit

নেটওয়ার্ক Bit সংখ্যা এবং Host সংখ্যা প্রায় সমপরিমাণ হয় তাহলে ধরে নিতে হবে এটি Class B এর IP Address.

যেমন- 128.1.0.1 থেকে 191.255.255.254

Class C

নেটওয়ার্ক Bit সংখ্যা Host সংখ্যার তুলনায় বেশি হলে Class C এর আইপি অ্যাড্রেস (IP Address) সিলেক্ট করতে হবে। Class C এর শুরু হয় 192.0.0.0 থেকে  এবং শেষে হয় 223.255.255.255 পর্যন্ত। এর প্রথম ২৪টি বিট ব্যবহার করা হয় নেটওয়ার্ক এর জন্য এবং শেষের ৮টি বিট ব্যবহার করা হয় হোস্ট এর জন্য । যখন আমরদের নেটওয়ার্কে নেটওয়ার্ক এর পরিমান বেশি এবং হোস্ট এর পরিমান কম দরকার সেখানে Class C এর আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারি ।

NetworkHostHostHost
8 Bit8 Bit8 Bit8 Bit

Class C এর IP শুরু হয় 192 থেকে আর শেষ হয় 223 এ গিয়ে।

এই IP Address এর প্রথম ৩ টি Bit এর মান হবে 110. এই ধরনের IP এর ক্ষেত্রে 24 Bit Network আর 8 Bit Host.

যদি নেটওয়ার্ক Bit এর সংখ্যা Host এর তুলনায় বেশি হয় তাহলে Class C এর IP Address সিলেক্ট করতে হবে।

উদাহরণঃ 192.0.1.1 থেকে  223.255.254.254

Class D

Class D একটি বিশেষ শ্রেণির আইপি অ্যাড্রেস। এর রেঞ্জ হল 224.0.0.0 থেকে 239.255.255.255 পর্যন্ত। Class D এর আইপি অ্যাড্রেস সবার জন্য উন্মুক্ত না । এই নেটওয়ার্ক এর আইপি অ্যাড্রেস  Multicast Group এর জন্য ব্যবহার করা হয়।

এটি বিশেষ ধরনের IP Class  যাকে Multicast Network বলা হয়। কোন Host Network এর সকল Router কে খুঁজে বের করার জন্য এই ধরনের IP ব্যবহার করা হয় ।

এই Class এর IP 224 থেকে 239 পর্যন্ত হয়ে থাকে।

উদাহরণঃ 224.0.0.0 থেকে  239.255.255.255

Class E

Class E ( ক্লাস ই ):  আইপি অ্যাড্রেস / IP address এর 240.0.0.0 থেকে 255.255.255.255 পর্যন্ত রেঞ্জকে বলা  হয় Class E ।

এই রেঞ্জ এর আইপি অ্যাড্রেস সাধারণত বৈঙ্গানিক গবেষনার জন্য ব্যবহার করা হয়। এখানে 255.255.255.255 আইপি অ্যাড্রেসটি ব্রডকাষ্ট এর জন্য ব্যবহার করা হয়। Class E এর IP গুলো সাধারনত গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, Class E তে IP 240 থেকে শুরু হয়ে 255 তে গিয়ে শেষ হয়।

উদাহরণঃ 240.0.0.0 থেকে 254.255.255.254

এছাড়াও আইপি অ্যাড্রেসকে আরো দুই ভাগে যথা:-

  • প্রাইভেট আইপি অ্যাড্রেস (Private IP Address)
  • পাবলিক আইপি অ্যাড্রেস (Public IP Address)

প্রাইভেট আইপি অ্যাড্রেস (Private IP Address): যে সকল আইপি অ্যাড্রেস নন রাউটেবল অর্থৎ যে সকল আইপি অ্যাড্রেসকে ইন্টারনেট দ্বারা অ্যাকসেস করা যায় না তাকে বলে প্রাইভেট আইপি অ্যাড্রেস। প্রত্যেক ক্লাস এ কিছু প্রাইভেট আইপি অ্যাড্রেস রয়েছে নিন্মে এগুলির রেঞ্জ উল্লেখ করা হল। Class A এর ক্ষেত্রে এর রেঞ্জ হল 10.0.0.0 থেকে 10.255.255.255 পর্যন্ত।Class B এর ক্ষেত্রে এর রেঞ্জ হল 172.16.0.0 থেকে 172.31.255.255 পর্যন্ত।Class C এর ক্ষেত্রে এর রেঞ্জ হল 192.168.0.0 থেকে 192.168.255.255 পর্যন্ত। পাবলিক আইপি অ্যাড্রেস ( Public IP Address): যে সকল আইপি অ্যাড্রেসকে ইন্টারনেট দ্বার অকসেস করা যায় সে সকল আইপি অ্যড্রেসকে পাবলিক আইপি অ্যড্রেস বলা হয়। প্রাইভেট আইাপি ছাড়া সকল আইপি অ্যাড্রেকে পাবলিক আইপি বলে ।

আপনার উপকারে আসতে পারে এমন কিছু আর্টিকেলঃ

  • গুগল থেকে টাকা আয় করার ৩ টি কার্যকরী উপায়
  • সেরা ১০টি এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানুন

আজ এখানেই শেষ করছি। আশা করি IP Address সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পেরেছি। আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

পড়েদেখুনঃ

কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে? কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার কি কি?

10 months ago
1k

স্ক্যানার কি? Scanner কত প্রকার ও কি কি? স্ক্যানারের কাজ কী?

10 months ago
542

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Trending Now

দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ আরবি সহ অর্থ এবং ফযিলত

1 year ago
109.4k

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম – বাংলা উচ্চারণ সহ নিয়ত, দোয়া এবং পড়ার ফজিলত

2 years ago
100.8k

৭ / সাত দিনের নাম (বাংলা + ইংরেজি + আরবি)

1 year ago
66.6k

পদ কাকে বলে? পদ কত প্রকার ও কি কি?

2 years ago
46.6k

বল কাকে বলে? বল কত প্রকার ও কি কি?

2 years ago
38.1k

ধ্বনি কাকে বলে? ধ্বনি, স্বরধ্বনি,ও ব্যঞ্জনধ্বনির প্রকারভেদ

2 years ago
32.9k
  • Disclaimer
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© 2022 No Problem

  • Login
No Result
View All Result
  • Home
  • একাডেমিক
    • বিজ্ঞান
    • বাংলা
    • আইসিটি (ICT)
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • গণিত
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • লাইফ স্টাইল
  • প্রযুক্তি
  • Other Sites
    • English Site
    • QNA Site

© 2022 No Problem

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In